পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গতকাল আমেরিকার ‘দ্য হাডসন ইনস্টিটিউট’ আয়োজিত ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্কের উপর এক আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছিলেন রহমানি। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘বলিউড ও ক্রিকেট ছাড়া ভারত-আফাগানিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক অসম্পূর্ণ। বলিউডের প্রতি আফগানিস্তানের মানুষের একটা অদ্ভূত টান রয়েছে। আমি নিজেই মুখিয়ে থাকি বলিউডের কোনও ভালো সিনেমা দেখার জন্য। ছোটবেলা থেকেই আমার এই অভ্যাস।’ এমনকী তালিবান শাসনের আতঙ্কের দিনগুলিতেও কাবুলের মানুষের কাছে বলিউড খানিক স্বস্তি দিয়েছিল বলেও জানান রহমানি। সেই ধারাবাহিকতা এখনও রয়েছে আফগানিস্তানে। সিনেমার পাশাপাশি বলিউডের বহু টিভি সিরিয়ালও পাঠানভূমে অত্যন্ত জনপ্রিয়। রহমানি বলেছেন, ‘কস্তুরি জিন্দেগি কি’, ‘কুমকুম’, ‘কাহানি ঘর ঘর কি’ সিরিয়ালগুলি ভাষান্তর করা হয়েছে। দারি ভাষায় এইসব সিরিয়াল এখন আফগানিস্তানের বিনোদনের অন্যতম রসদ।’
দু’দেশের সম্পর্ক মজবুত করতে ক্রিকেটের অবদানকেও এদিন তুলে ধরেছেন রহমানি। তিনি বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের ক্রিকেট খেলার উন্নয়নে ভারত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। গ্রেটার নয়ডার স্টেডিয়ামে আমাদের দেশের ক্রিকেটারদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে ভারত। যা আমাদের কাছে বড় প্রাপ্তি। কান্দাহারে স্টেডিয়াম তৈরিতেও ভারত সবরকম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।’ এরই পাশাপাশি, দিল্লি ও কাবুলের সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে রহমানি বলেছেন, ‘আফগানিস্তানের সামগ্রিক উন্নয়নে আঞ্চলিকস্তরে অন্যতম সহযোগী ভারত। শিক্ষা, সংস্কৃতি ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষেত্রেও ভারত-আফগানিস্তানের বোঝাপড়া অত্যন্ত ভালো।’