কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এবারের নির্বাচনে বিভিন্ন দলের তরফে প্রায় ১ হাজার ১২০ জন মহিলা প্রার্থী হিসেবে লড়াই করবেন। মোট প্রার্থী সংখ্যার হিসেবে যা প্রায় ৩৪ শতাংশ। এর আগে, ২০১৭ সালে ২৯ শতাংশ এবং ২০১৫ সালের নির্বাচনে ২৬ শতাংশ মহিলা প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। আসন্ন নির্বাচনে মোট ৩ হাজার ৩২২ জন প্রার্থী মনোনয়ন পেশ করেছেন। তবে আগামী কয়েকদিনের মধ্যে স্ক্রুটিনির পর মোট প্রার্থীর সংখ্যা নিশ্চিতভাবে জানা যাবে। ২০১৭ সালের নির্বাচনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৩০৪।
আরও জানা গিয়েছে, আসন্ন নির্বাচনে লেবার পার্টির তরফে ৬৩১ জন প্রার্থী (স্পিকার লিন্ডসে হোয়েল ব্যতীত) মনোনয়ন পেশ করেছেন। তাঁদের মধ্যে ৩৩৩ জনই মহিলা। মোট প্রার্থীর হিসেবে যা প্রায় ৫৩ শতাংশ। এই মহিলা প্রার্থীদের মধ্যে লিসা ন্যান্ডি, ভ্যালেরি ভাজ, প্রীত কউর গিল, সীমা মালহোত্রার মতো ভারতীয় বংশোদ্ভূত এমপিরাও রয়েছেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনে লেবার পার্টির মোট প্রার্থীদের মধ্যে ৪২ শতাংশ ছিলেন মহিলা। এদিকে, কনজারভেটিভ পার্টির তরফে ৬৩৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে ১৯০ জন মহিলা। যা প্রায় ৩০ শতাংশ। গত নির্বাচনে তা ছিল ২৯ শতাংশ। কনজারভেটিভ পার্টির প্রার্থী তালিকায় ভারতীয় বংশোদ্ভূত এমপি তথা হোম সেক্রেটারি প্রীতি প্যাটেল এবং সুয়েল্লা ফার্নান্ডেজও রয়েছেন।
এবারের নির্বাচনে ৬১১টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে লিবারাল ডেমোক্র্যাটরা। তার মধ্যে ১৮৮ জন (৩১ শতাংশ) মহিলা। গতবারের তুলনায় (২৯ শতাংশ) যা সামান্য বেশি। অন্যদিকে, কনজারভেটিভ এবং লিবারাল ডেমোক্র্যাটদের তুলনায় ছোট দু’টি দল— গ্রিন এবং স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির তরফে অধিকতর মহিলা প্রার্থী মনোনয়ন পেশ করেছেন। গ্রিন পার্টির মোট ৪৯৮ জন প্রার্থীর মধ্যে ২০৪ জন মহিলা (৪১ শতাংশ)। পাশাপাশি, স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির ৫৯ জন প্রার্থীর মধ্যে ২০ জন মহিলা প্রার্থী (৩৪ শতাংশ) মনোনয়ন পেশ করেছেন। পাশাপাশি, ব্রেক্সিট পার্টির ২৭৫ জন প্রার্থীর মধ্যে রয়েছেন ৫৪ জন মহিলা। শতাংশের বিচারে যা ২০ শতাংশ।