কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
প্রীতি প্যাটেলের এই ঘোষণার পরেই এক সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্র্যান্ডন লুইস জানান, তিনি যখন অভিবাসন মন্ত্রী ছিলেন, তখনও অভিবাসীর সংখ্যা কমানোর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। কিন্তু তা বাস্তবায়িত করা সম্ভব হয়নি। যার ফলে বহু মানুষ আশাহত হয়েছিলেন। তবে এর আগে যখন লেবার পার্টি ব্রিটেনের ক্ষমতায় ছিল, তারা সমগ্র ইউরোপ থেকে মানুষদের ব্রিটেনে আসতে দিয়েছিল। তিনি বলেন, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা প্রয়োজন। সঙ্গে পয়েন্টনির্ভর ব্যবস্থাও চালু করা দরকার। আমরা এর আগে তা করতে পারিনি। কারণ কনজারভেটিভ পার্টি ক্ষমতায় থাকলেও যথেষ্ট সংখ্যক গরিষ্ঠতা ছিল না।’
এদিন প্রীতি প্যাটেল আরও দাবি করেছেন, নির্বাচনে জিতে যদি জেরেমি করবিন প্রধানমন্ত্রী হন, তবে অভিবাসনের সংখ্যা বেড়ে ৮ লক্ষ ৪০ হাজার হবে। তিনি বলেন, ‘নিজের উন্মুক্ত সীমান্ত নীতি নিয়ে জেরেমি করবিনের কোনও গ্রহণযোগ্য পরিকল্পনা নেই।’ যদিও লেবার পার্টির তরফে এই বিষয়টিকে ‘ভুয়ো খবর’ বলে জানানো হয়েছে। শ্যাডো হোম সেক্রেটারি ডায়না অ্যাবট জানিয়েছেন, কনজারভেটিভ পার্টির মেক-বিলিভ রিসার্চ ডিপার্টমেন্টের তরফে এই ভুয়ো খবরটি ছড়ানো হয়েছে। ওদের মতো আমরা অভিবাসীদের বলির পাঁঠা করতে বা এই প্রজন্মের মানুষজনকে তাঁদের দেশে ফেরৎ পাঠাতে চাই না। লেবার পার্টির তরফে আরও জানানো হয়েছে, পার্টি সম্মেলনের একটি মোশন নিয়েও কনজারভেটিভ পার্টির তরফে অপব্যাখ্যা দেওয়া হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলি ছাড়া অন্য কোনও দেশকে অবাধ যাতায়াতের বিষয়টি নিয়ে কোনও উল্লেখ করা হয়নি।