উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
লরেন্ট এখন কেরিয়ারের চিন্তায় ব্যস্ত। তার বাবা আলেকজান্দার সাইমন্স জানিয়েছেন, এবার সে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচ ডি করতে চায়। মেডিসিনেও একটি ডিগ্রি নিতে চায় সে। ইতিমধ্যে লরেন্টকে সেখানে পড়ার প্রস্তাব দিয়েছে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলি। তবে এখনই ছেলেকে কেরিয়ারের দিকে ঝুঁকতে দিতে চান না লরেন্টের বাবা-মা। তাঁরা চান, আর পাঁচটা শিশুর মতোই বেড়ে উঠুক সে। প্রতিভা এবং শৈশবের মধ্যে সামঞ্জস্য করে এগিয়ে চলুক লরেন্ট। লরেন্টের মা বলেছেন, তার দাদু-ঠাকুমাই প্রথম এই প্রতিভার কথা তাঁদের জানান। প্রথমে বিশ্বাস না হলেও, পরে তাঁরা সেই প্রতিভার আঁচ পান। আগামী মাসে বিশ্বের কনিষ্ঠতম স্নাতক হিসেবে লরেন্টের হাতে ‘ওয়ার্ল্ড’স ইয়ংগেস্ট গ্রাজুয়েট’ শিরোপা তুলে দেবেন আরও এক বিস্ময় প্রতিভা মিখাইল কেয়ার্নি। মাত্র দশ বছর বয়সে আলাবানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হয়েছিলেন মিখাইল।