ইসলামাবাদ, ৭ নভেম্বর (পিটিআই): পাকিস্তানের বিচার বিভাগের হস্তক্ষেপে নয়া মোড় পেল হিন্দু ছাত্রীর মৃত্যুরহস্যের তদন্ত। ধর্ষণের পর খুনই করা হয়েছিল পাকিস্তানে ডাক্তারি পাঠরত হিন্দু ছাত্রী নিমরিতা চাঁদনিকে।
নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
রূপাঞ্জনা দত্ত, ৮ নভেম্বর: সামনেই সাধারণ নির্বাচন। হারানো জমি পুনরুদ্ধারে স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নয়নে জোর দিচ্ছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তাঁর নতুন ঘোষণা, জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবা (ন্যাশনাল হেল্থ সার্ভিসেস বা এনএইচএস) উন্নত করতে ভারত সহ অন্য দেশ থেকে চিকিৎসক এবং নার্সদের ব্রিটেনে আসার পথ সুগম করবেন তিনি। এনএইচএস ভিসা নতুন পয়েন্ট ভিত্তিক অভিবাসন ব্যবস্থার (পিবিআইএস) অংশ হবে। শুধু, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বেরিয়ে যাওয়ার অপেক্ষা। ব্রেক্সিট পরবর্তীতে বিষয়টি কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন বরিস। অভিবাসন ব্যবস্থায় নিয়ন্ত্রণ এবং ব্রিটেনে চাহিদা থাকা দক্ষ পেশাদারদের আকর্ষণ করতেই এই পরিকল্পনা করা হয়েছে। ইতিপূর্বে বিজ্ঞানীদের জন্যও এমনই ঘোষণা করেছে বরিস জনসনের সরকার।
এই নতুন এনএইচএস ভিসায় বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। সেগুলি হল, ভিসার আবেদনের অঙ্ক ৯২৮ পাউন্ড (৮৪ হাজার ৩৭৭ টাকা) থেকে কমিয়ে ৪৬৪ পাউন্ড (৪২ হাজার ১৮৮ টাকা) করা হবে। দু’সপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীদের নিশ্চিতভাবে সিদ্ধান্ত জানাবে কর্তৃপক্ষ। পয়েন্ট ভিত্তিক ব্যবস্থায় এনএইচএসের জন্য কাজ করার জন্য অতিরিক্ত পয়েন্ট দেবে ব্রিটেন। নতুন এনএইচএস ভিসার আবেদনকারীদের ইমিগ্রেশন হেল্থ সারচার্জের খরচও বেতনের মাধ্যমে দিয়ে দেওয়া হবে।
এই প্রসঙ্গে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল জানিয়েছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার মতোই পয়েন্ট বেসড ইমিগ্রেশন সিস্টেম গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। এই পদক্ষেপগুলি তারই অংশ। এই ব্যবস্থা আমাদের অভিবাসনের সংখ্যা কমানোর পাশাপাশি, নার্সদের মতো গুরুত্বপূর্ণ পেশাদারদের জন্য দরজাও খোলা রাখবে।’ তাঁর কথায়, ‘এই নির্বাচনে মানুষের সামনে দু’টি রাস্তা রয়েছে। যদি, আপনি ব্রেক্সিটে আরও দেরি, সংসদে ফের জটিলতা, দু’টি আরও বিশৃঙ্খল গণভোট এবং আমাদের স্কুল, হাসপাতালে অনিয়ন্ত্রিত ও অগণিত অভিবাসীদের চাপ চান, তাহলে জেরেমি করবিনকে (লেবার পার্টি) ভোট দেবেন। অথবা ব্রেক্সিট কার্যকরী করতে, অভিবাসনে নিয়ন্ত্রণ এবং এনএইচএস, স্কুল, পুলিসে বিনিয়োগ চাইলে বরিস জনসন এবং কনজারভেটিভ পার্টিকে ভোট দেবেন।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক জানিয়েছেন, ‘আমি চাই এনএইচএস আমাদের প্রত্যেককে বিশ্বের সেরা পরিষেবা দিক। সেই কারণে আমি চাই আমাদের এনএইচএস বিশ্বের সেরা প্রতিভাদের আকৃষ্ট করুক। এই নতুন ভিসা অন্য দেশ থেকে সেরা চিকিৎসক এবং নার্সদের আমাদের এনএইচএসে নিয়োগ করার প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করবে। যাতে রোগীরা এখানে সবথেকে সেরা পরিষেবা পেতে পারেন। এটাই আমাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা।’ যদিও, এর বিরোধিতায় সরব হয়েছেন বিরোধী দল লেবার পার্টির গঠিত ছায়া মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডায়ান অ্যাবট। তাঁর মতে, একদিকে ওরা চাইছে অভিবাসন নীতিকে কড়া করতে, অন্যদিকে এটাও মেনে নিচ্ছে যে প্রধান সেক্টরগুলিতে অভিবাসী কর্মীদের প্রয়োজন রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন লিবারাল ডেমোক্র্যাট স্বরাষ্ট্র বিষয়কের মুখপাত্র ক্রিস্টিন জার্ডিনও। তিনি জানিয়েছেন, কনজারভেটিভরা একটি নতুন নার্স কর তৈরি করেছেন। এটা ইইউ থেকে আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবায় রাজ করতে আসা হাজার হাজার মানুষকে অপমান করা ছাড়া কিছু নয়।
এই নতুন এনএইচএস ভিসায় বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। সেগুলি হল, ভিসার আবেদনের অঙ্ক ৯২৮ পাউন্ড (৮৪ হাজার ৩৭৭ টাকা) থেকে কমিয়ে ৪৬৪ পাউন্ড (৪২ হাজার ১৮৮ টাকা) করা হবে। দু’সপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীদের নিশ্চিতভাবে সিদ্ধান্ত জানাবে কর্তৃপক্ষ। পয়েন্ট ভিত্তিক ব্যবস্থায় এনএইচএসের জন্য কাজ করার জন্য অতিরিক্ত পয়েন্ট দেবে ব্রিটেন। নতুন এনএইচএস ভিসার আবেদনকারীদের ইমিগ্রেশন হেল্থ সারচার্জের খরচও বেতনের মাধ্যমে দিয়ে দেওয়া হবে।
এই প্রসঙ্গে ব্রিটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল জানিয়েছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার মতোই পয়েন্ট বেসড ইমিগ্রেশন সিস্টেম গড়ার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের। এই পদক্ষেপগুলি তারই অংশ। এই ব্যবস্থা আমাদের অভিবাসনের সংখ্যা কমানোর পাশাপাশি, নার্সদের মতো গুরুত্বপূর্ণ পেশাদারদের জন্য দরজাও খোলা রাখবে।’ তাঁর কথায়, ‘এই নির্বাচনে মানুষের সামনে দু’টি রাস্তা রয়েছে। যদি, আপনি ব্রেক্সিটে আরও দেরি, সংসদে ফের জটিলতা, দু’টি আরও বিশৃঙ্খল গণভোট এবং আমাদের স্কুল, হাসপাতালে অনিয়ন্ত্রিত ও অগণিত অভিবাসীদের চাপ চান, তাহলে জেরেমি করবিনকে (লেবার পার্টি) ভোট দেবেন। অথবা ব্রেক্সিট কার্যকরী করতে, অভিবাসনে নিয়ন্ত্রণ এবং এনএইচএস, স্কুল, পুলিসে বিনিয়োগ চাইলে বরিস জনসন এবং কনজারভেটিভ পার্টিকে ভোট দেবেন।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ম্যাট হ্যানকক জানিয়েছেন, ‘আমি চাই এনএইচএস আমাদের প্রত্যেককে বিশ্বের সেরা পরিষেবা দিক। সেই কারণে আমি চাই আমাদের এনএইচএস বিশ্বের সেরা প্রতিভাদের আকৃষ্ট করুক। এই নতুন ভিসা অন্য দেশ থেকে সেরা চিকিৎসক এবং নার্সদের আমাদের এনএইচএসে নিয়োগ করার প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করবে। যাতে রোগীরা এখানে সবথেকে সেরা পরিষেবা পেতে পারেন। এটাই আমাদের দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা।’ যদিও, এর বিরোধিতায় সরব হয়েছেন বিরোধী দল লেবার পার্টির গঠিত ছায়া মন্ত্রিসভার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডায়ান অ্যাবট। তাঁর মতে, একদিকে ওরা চাইছে অভিবাসন নীতিকে কড়া করতে, অন্যদিকে এটাও মেনে নিচ্ছে যে প্রধান সেক্টরগুলিতে অভিবাসী কর্মীদের প্রয়োজন রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন লিবারাল ডেমোক্র্যাট স্বরাষ্ট্র বিষয়কের মুখপাত্র ক্রিস্টিন জার্ডিনও। তিনি জানিয়েছেন, কনজারভেটিভরা একটি নতুন নার্স কর তৈরি করেছেন। এটা ইইউ থেকে আমাদের স্বাস্থ্য পরিষেবায় রাজ করতে আসা হাজার হাজার মানুষকে অপমান করা ছাড়া কিছু নয়।
