ব্যবসা সূত্রে উপার্জন বৃদ্ধি। বিদ্যায় মানসিক চঞ্চলতা বাধার কারণ হতে পারে। গুরুজনদের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতন ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ১৬ দেশের মেগা বাণিজ্য সম্মেলনে যোগ দিতে মোদি ব্যাঙ্ককে গিয়েছেন। তার মধ্যে রয়েছে ১৬তম এশিয়ান-ইন্ডিয়া সম্মেলন, ১৪তম পূর্ব এশিয়া সম্মেলন এবং তৃতীয়টি হল রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকনমিক পার্টনারশিপ (আরসিইপি)। জানা গিয়েছে, এই তিন সম্মেলনের মধ্যে আরসিইপির উপরই বেশি জোর দিতে চায় ভারত। কারণ এই সম্মেলনেই মূলত ১৬ দেশের বাণিজ্যিক বিভিন্ন বিষয়, চুক্তি এবং অংশীদারিত্ব ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে। প্রসঙ্গত, বার্ষিক এশিয়ান সম্মেলন এবং পূর্ব এশিয়া সম্মেলন মোদির এই সফরে স্বাভাবিকভাবেই গুরুত্ব পাবে। কারণ এই দুই বার্ষিক সম্মেলনে এশিয়ার বিভিন্ন দেশ তাদের পারস্পরিক বাণিজ্যিক লেনদেনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। তবে এবছর এই দু’টি সম্মেলনের থেকেও আরসিইপির দিকে ভারতের প্রধান নজর রয়েছে। কারণ এই সম্মেলনেই বহু অমীমাংসিত বাণিজ্যিক চুক্তির সমাধানসূত্র মিলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
বাণিজ্যিক এই তিন সম্মেলনের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী জানান, বাণিজ্যিক ঘাটতি মেটানোর ব্যাপারে ভারত বিশেষভাবে তৎপর। তাই প্রতিবেশী দেশগুলি যাতে ভারতের বাজারে বিনিয়োগ এবং ব্যবসা করতে পারে সেটাই এই তিন সম্মেলনে আলোচনা হবে। ব্যাঙ্ককের এক সংবাদমাধ্যমে মোদি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘বাণিজ্যিক লেনদেনের ব্যাপারে আমরা লাভজনক বিভিন্ন প্রস্তাব রেখেছি এবং সুষ্ঠুভাবে আলোচনা করছি। আমাদের নানা সহযোগী কোন স্তরে আমাদের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চায় এবং সেই সুযোগ করে দিতে আমরা প্রস্তুত।’ এছাড়া মোদি আরও বলেন, ‘এশিয়ান সদস্যদের সঙ্গে সহযোগিতার রাস্তাকে আরও সুদৃঢ় করতে আমরা নানা বিষয় খতিয়ে দেখছি। তার মধ্যে সুষ্ঠু প্রক্রিয়া, সংযোগ বৃদ্ধি (জল, স্থল, আকাশ, প্রযুক্তিগত এবং মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ), অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব গভীর করা থেকে শুরু করে সমুদ্র সহযোগিতার পথ প্রশস্ত করছি।’
এদিকে আমেরিকার হিউস্টনে ‘হাউডি মোদি’র মতোই থাইল্যান্ডের ভারতীয়রা আয়োজন করেন ‘সাওয়াস্দি পিএম মোদি’র। ব্যাঙ্ককের ভারতীয় দূতাবাসের সহযোগিতায় ভারতীয়রা মোদিকে শুভেচ্ছা জানাতে এহেন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। থাই ভাষায় সাওয়াস্দির অর্থ ‘ভালো থাকুন’।