ওয়াশিংটন, ৩১ অক্টোবর (পিটিআই): সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সময়েই বিভিন্ন ধরনের ভুল বার্তা দেন রাজনীতিবিদরা। সেই কারণে এবার থেকে আর কোনও ধরনের রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। বুধবার সংস্থার চিফ এগজিকিউটিভ জ্যাক ডোরসে এক ট্যুইটে জানিয়েছেন, ইন্টারনেট বিজ্ঞাপন অত্যন্ত শক্তিশালী মাধ্যম। বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের জন্য তা প্রচণ্ড কার্যকরীও। কিন্তু এই মাধ্যমটি অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় রাজনীতির ক্ষেত্রে কিছুটা আশঙ্কা থেকেই যায়। কারণ, এর মাধ্যমে ভোটারদের প্রভাবিত করা যেতে পারে, যার প্রভাব পড়বে মানুষের জীবনেও। তবে ট্যুইটারের নয়া নীতি প্রসঙ্গে কিছু জানাননি তিনি। বলেছেন, আগামী ২২ নভেম্বর সংস্থার তরফে এনিয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হবে।
তবে ট্যুইটারের পথে হাঁটছে না ফেসবুক। তারা জানিয়েছে, রাজনৈতিক প্রার্থী ও প্রচার গোষ্ঠীগুলির কাছে এই ধরনের বিজ্ঞাপন তাঁদের বক্তব্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বৃহস্পতিবার বিনিয়োগকারীদের এক সম্মেলনে ফেসবুকের সিইও মার্ক জুকেরবার্গ বলেন, ‘গণতন্ত্রে রাজনৈতিক নেতাদের বা তাঁদের খবরকে সেন্সর করার অধিকার কোনও বেসরকারি সংস্থার রয়েছে বলে আমি মনে করি না।’ তিনি আরও জানান, গুগল, ইউ টিউবের পাশাপাশি কেবল নেটওয়ার্কগুলি নিজেদের প্ল্যাটফর্মগুলিতে এই ধরনের বিজ্ঞাপন দেখায়।