বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
শীর্ষ আদালতের যুক্তি অবশ্য খারিজ করে দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু, রায়কে সম্মান জানিয়ে পার্লামেন্টের অধিবেশন বসবে বলে জানিয়েছেন তিনি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের বার্ষিক সাধারণ অধিবেশনে অংশ নিতে নিউ ইয়র্ক গিয়েছেন বরিস। এদিন সেখানে সাংবাদিক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘বিচারপতিরা যা বুঝেছেন আমি তার সঙ্গে মোটেই একমত নই। আমি মনে করি এটা ঠিক নয়। কিন্তু আমরা রায় অনুযায়ী চলব এবং অবশ্যই পার্লামেন্টের অধিবেশন বসবে।’
চলতি মাসের শুরুতেই ব্রেক্সিট কার্যকর করতে পাঁচ সপ্তাহের জন্য পার্লামেন্ট স্থগিত রাখার ঘোষণা করেছিলেন বরিস। কারণ হিসেবে নতুন সরকারের নীতি নির্ধারণের জন্য রানির ভাষণের কথা জানিয়েছিলেন তিনি। শুধু বিরোধী দলের সাংসদরা নয়, এর প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন বরিসের দল কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরাও। প্রধানমন্ত্রী সংসদকে এড়াতে চাইছেন এই অভিযোগ উঠেছিল। ব্রিটিশ হাইকোর্টে এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান ব্রেক্সিট বিরোধী প্রচারের ভারতীয় বংশোদ্ভূত নেত্রী জিনা মিলার। পরে তা পাঠানো হয় সর্বোচ্চ আদালতে।