বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আর কখনও এত বিপুল সংখ্যক মানুষকে দেশে ফেরানোর উদ্যোগ নেয়নি ব্রিটেন। অসামরিক বিমান পরিবহণ কর্তৃপক্ষের চিফ এগজিকিউটিভ রিচার্ড মরিয়ার্টি জানিয়েছেন, ‘থমাস কুকের ব্যবসা এবং তাদের বিমানগুলি উড়ান বন্ধ হওয়ার খবর দুঃখজনক। বিষয়টি জানার পরে সরকারের অনুরোধে আমরা দেড় লক্ষেরও বেশি মানুষকে দেশে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নিয়েছি। এত বিপুল সংখ্যক মানুষকে দেশে ফিরিয়ে আনা একটি নজিরবিহীন ঘটনা। দুর্ভাগ্যক্রমে এক্ষেত্রে গ্রাহকদের কিছু অসুবিধার সৃষ্টি হতে পারে। তবে তা যাতে কম হয় সেব্যাপারে আমরা সর্বতোভাবে চেষ্টা করব।’ বর্তমানে পর্যটকদের ছুটির মজা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। ফেরার নির্ধারিত দিনে বা তার পর যত শীঘ্র সম্ভব তাঁদের ফিরিয়ে আনা হবে।
সোমবার নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে ক্ষমা চেয়েছেন রানি ভিক্টোরিয়ার সমসাময়িক ভ্রমণ সংস্থার বর্তমান সিইও পিটার ফ্যাঙ্কাউজার। যার জেরে সংস্থার ম্যানেজমেন্টের বিরুদ্ধে সমালোচনা শুরু হয়েছে সব মহলে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমেও থমাস কুক গোষ্ঠীর চিফ এগজিকিউটিভদের তুলোধনা করা হয়েছে। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭ সাল থেকে বোনাস ও বেতন হিসেবে ৪ কোটি ৭০ লক্ষ পাউন্ড পেয়েছেন গোষ্ঠীর শেষ পাঁচ জন চিফ এগজিকিউটিভ। ২০১৪ সাল থেকে এখনও পর্যন্ত সংস্থা থেকে মোট ৮৪ লক্ষ পাউন্ড পেয়েছেন পিটার ফ্যানখওসার। ঋণে জর্জরিত সংস্থার ম্যানেজমেন্ট কীভাবে বিপুল অঙ্কের বেতন পেতে পারেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। অন্যদিকে, সংস্থার ক্ষতি হওয়ার জন্য ঘুরিয়ে ব্রেক্সিট নিয়ে অনিশ্চয়তাকে দায়ী করেছেন থমাস কুকের আধিকারিকরা।