শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
লন্ডন, ১৯ সেপ্টেম্বর (এএফপি): সময়টা একেবারেই ভালো যাচ্ছে না ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের। এমনিতেই ব্রেক্সিট নিয়ে ঘরে-বাইরে চাপের মুখে দম ফেলার ফুরসত নেই তাঁর। এরই মধ্যে এবার প্রকাশ্যে মিথ্যে বলে বিতর্ক তৈরি করলেন জনসন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সেই মিথ্যে বলার ঘটনা ধরা পড়েছে সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরাতেও। সেই ভিডিও বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই প্রবল সমালোচিত হয়েছেন জনসন। যদিও, নিজের পক্ষে সাফাই গাইতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনায় আমি মোটেই বিব্রত হইনি। এটা আমার কাজেরই অংশ।’
ঘটনাটি ঘটেছিল গত বুধবার। লন্ডনের একটি হাসপাতালে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। সেখানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে আসা এক বাবা জনসনের পথ আটকান। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কেন ছাঁটাই করা হয়েছে, সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর জবাব চান তিনি। শুধু তাই নয়, হাসপাতাল পরিদর্শনের আড়ালে আসলে সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রী বলেও দাবি করেন ওই ব্যক্তি। এরপরই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, ‘এখানে কোনও সংবাদমাধ্যম নেই।’ ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী যখন এই কথা বলছেন, তখন পাশেই দাঁড়িয়ে একগাদা চিত্রসাংবাদিক সেই ঘটনার ছবি তুলছেন। ক্ষুব্ধ ওই ব্যক্তি এরপর বলেন, ‘আপনি কী বলতে চাইছেন, এখানে কোনও সাংবাদিক নেই? তাহলে এরা কারা?’
সোশ্যাল মিডিয়া বরিস-পন্থীরা অবশ্য দাবি করেছেন, ওমর সালেম নামে ওই ব্যক্তি আদতে দেশের প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির সক্রিয় সদস্য। স্বয়ং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘আমি খুবই খুশি হয়েছি যে ওই ভদ্রলোক তাঁর সমস্যা আমাকে জানাতে পেরেছেন। এতে আমি বিব্রত হইনি। ওঁরা আমার সঙ্গে সহমত হবেন কিনা, তাতে কিছু যায় আসে না।’
ঘটনাটি ঘটেছিল গত বুধবার। লন্ডনের একটি হাসপাতালে পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। সেখানে সন্তানের চিকিৎসা করাতে আসা এক বাবা জনসনের পথ আটকান। স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ কেন ছাঁটাই করা হয়েছে, সে সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর জবাব চান তিনি। শুধু তাই নয়, হাসপাতাল পরিদর্শনের আড়ালে আসলে সংবাদমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রী বলেও দাবি করেন ওই ব্যক্তি। এরপরই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তাঁকে বলেন, ‘এখানে কোনও সংবাদমাধ্যম নেই।’ ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী যখন এই কথা বলছেন, তখন পাশেই দাঁড়িয়ে একগাদা চিত্রসাংবাদিক সেই ঘটনার ছবি তুলছেন। ক্ষুব্ধ ওই ব্যক্তি এরপর বলেন, ‘আপনি কী বলতে চাইছেন, এখানে কোনও সাংবাদিক নেই? তাহলে এরা কারা?’
সোশ্যাল মিডিয়া বরিস-পন্থীরা অবশ্য দাবি করেছেন, ওমর সালেম নামে ওই ব্যক্তি আদতে দেশের প্রধান বিরোধী দল লেবার পার্টির সক্রিয় সদস্য। স্বয়ং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘আমি খুবই খুশি হয়েছি যে ওই ভদ্রলোক তাঁর সমস্যা আমাকে জানাতে পেরেছেন। এতে আমি বিব্রত হইনি। ওঁরা আমার সঙ্গে সহমত হবেন কিনা, তাতে কিছু যায় আসে না।’
