কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
এদিকে, প্রথমদিনই আমেরিকার অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছে ইরান। বিদেশমন্ত্রী জাভেদ জারিফ ট্যুইটারে পাল্টা জানিয়েছেন, ইরানের উপর চাপ তৈরির কৌশল ব্যর্থ হওয়ায় আমেরিকা এখন মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে। এদিকে, সৌদি আরবের সবচেয়ে বড় তেল সংস্থা সৌদি আরামকোর দুটি তেল শোধনাগার ড্রোন আক্রমণে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর জেরে অপরিশোধিত তেলের দাম এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। ১৯৯০-৯১ সালে উপসাগরীয় যুদ্ধের পর এই প্রথম তেলের দাম এতটা বাড়ল। সোমবার, ব্যবসা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই দাম ২০ শতাংশের মতো বেড়ে যায়।
সৌদির তেল সংস্থার হামলার পর চাপানউতোর শুরু হয় আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে। এর ফলে পারস্পরিক সম্পর্কের উত্তাপ অনেকটা বেড়েছে। এদিকে, চলতি সপ্তাহের শেষে রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রৌহানির বৈঠকের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। বর্তমান পরিস্থিতিতে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। যদিও, এই ব্যাপারে ট্রাম্পই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে হোয়াইট হাউসের তরফে জানানো হয়েছে। সিনিয়র কাউন্সিলর ক্যালিন্নে কোনওয়ে এপ্রসঙ্গে বলেন, আমরা বৈঠকের ব্যাপারে কোনও কথা দিইনি। প্রেসিডেন্ট বিষয়টি দেখছেন। তিনিই সিদ্ধান্ত নেবেন। অন্যদিকে, এই হামলার পিছনে ইরান লাগায়ো ইয়েমেনের হাউতি বিদ্রোহীদের হাত রয়েছে বলেই দাবি উঠছে। যে ধরনের ড্রোন এতে ব্যবহার করা হয়েছে, হাউতির বিদ্রোহীদের কাছেই তা রয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।