কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
মসজিদের প্রধান জানিয়েছেন, শ্বেতাঙ্গ তরুণ ওই বন্দুকবাজের পরনে ছিল কালো রঙের পোশাক। মাথায় হেলমেট ও বুলেট প্রুফ স্যান্ডো গেঞ্জি পরেছিল সে। বন্দুকবাজের হামলার পর প্রথমে একজন গুরুতর জখম হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেলেও পরে পুলিস জানায় ওই ব্যক্তির আঘাত গুরুতর নয়। জেরার পর বন্দুকবাজের পরিচয় জানতে পেরেছে নরওয়ে পুলিস। অসলো পুলিসের মুখপাত্র রুনে স্কোল্ড বলেছেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তি নরওয়ের নাগরিক এবং অসলো সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে অতীতে কোনওরম অপরাধমূলক কাজের যুক্ত থাকার প্রমাণ নেই।’
তবে ঠিক কী কারণে ওই বন্দুকবাজ মসজিদের উপর চড়াও হল, তা তদন্তকারী আধিকারিকরা জানতে পারেননি। একাধিক অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মসজিদে ঢুকেছিল সে। এই ঘটনার পর অসলো সংলগ্ন শহরতলি বেয়ারামের একটি বাড়িতে এক তরুণীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে বন্দুকবাজের কোনও যোগ রয়েছেন কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে অ্যান্ডার্স বেহরিং ব্রেভিক নামে এক আততায়ীর এলোপাথাড়ি গুলিতে নরওয়েতে প্রাণ হারিয়েছিলেন ৭৭ জন।