বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
এদিন, স্টিফেন বলেন, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে যে উত্তেজক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, আমরা উদ্বেগের সঙ্গে তাতে নজর রাখছি। সব পক্ষকে সংযত থাকার আর্জি জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বিলোপ করে ভারত রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের কোনও নিয়মলঙ্ঘন করেছে কি না, সে বিষয়েও প্রশ্ন করা হয় স্টিফেনকে। জবাবে তিনি বলেন, কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে আমরা অবগত রয়েছি। মহাসচিব তাঁর যথাযথ ভূমিকা পালন করবেন।
এদিকে, সীমান্ত বরাবর ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই সেনার সংখ্যা বাড়িয়েছে। বিষয়টি রাষ্ট্রসঙ্ঘের মিলিটারি অবজারভার গ্রুপ ইন ইন্ডিয়া অ্যান্ড পাকিস্তান (ইউএনএমওজিআইপি)-এর নজরে এসেছে এবং তারা এই নিয়ে রিপোর্টও দিয়েছে। সাংবাদিকদের সম্মেলনে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিবের মুখপাত্র এই তথ্যও উল্লেখ করেন। উল্লেখ্য, ১৯৪৯ সালে ‘ইউএনএমওজিআইপি’ গঠন করা হয়। এর কাজ, কোনও কারণে দুই দেশের মধ্যে কেউ সংঘর্ষ বিরতি লঙ্ঘন করে গোলা-গুলি চালালে, তা নিয়ে রিপোর্ট করা এবং জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যুতে পর্যবেক্ষকের কাজ করা। যদিও, এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেছে ভারত। নয়াদিল্লির যুক্তি, ১৯৭২ সালে সিমলা চুক্তির পর থেকে ইউএনএমওজিআইপি-র আর কোনও প্রয়োজন নেই।