বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
পাকিস্তানের সন্ত্রাসবিরোধী অবস্থান নিয়ে রিপোর্টের ছত্রে ছত্রে প্রশ্ন তুলেছে সিআরএস। ভারতের নাম না করে তাতে বলা হয়েছে, ‘একাধিক ইসলামি উগ্রপন্থী সংগঠন এবং জঙ্গি গোষ্ঠীর কাছে স্বর্গ হয়ে উঠেছে পাকিস্তান। একের পর এক সরকার এই অবস্থা সহ্য করেছে। বলা ভালো, ঐতিহাসিক শত্রুতা রয়েছে এমন প্রতিবেশীদের সঙ্গে ছায়াযুদ্ধে এই সংগঠনগুলিকে ব্যবহার করছে তারা।’ পাকিস্তান সরকারের মিথ্যাচারিতা তুলে ধরতে ওসামা বিন লাদেন প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মার্কিন বন্ধুত্বের সুযোগে ওয়াশিংটনের নজরদারি এড়িয়ে বছরের পর বছর পাকিস্তানে আতিথেয়তা পেয়েছে বিন লাদেন। অথচ, পাকিস্তান চাইলে যে সন্ত্রাস রুখতে পারে তার উদাহরণ হিসেবে ঘরোয়া সন্ত্রাস কমানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছে। ২০১৪ সালে ঘরোয়া সন্ত্রাস রুখতে অভিযান শুরু করে পাক সেনা। এর ফলে ঘরোয়া সন্ত্রাস অনেকটাই কমানো গিয়েছে বলে জানানো হয়েছে। তাই মার্কিন সরকারের উচিত জঙ্গিগোষ্ঠীগুলির বিরুদ্ধে যাতে পাক সরকার ব্যবস্থা নেয়, তার জন্য চাপ সৃষ্টি করা। মার্কিন সরকারের অংশীদার হওয়ার ইচ্ছা এবং যোগ্যতা নেই জানিয়ে পাকিস্তানকে নানাবিধ সহায়তা দেওয়ার যৌক্তিকতা নিয়েও সিআরএস রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।