আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
এদিকে, নজিরবিহীনভাবে প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কোনও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্যুইটারকে হাতিয়ার করে ব্রেক্সিট ও আমেরিকায় ব্রিটেনের দূত কিম ডারোখের কেবল ফাঁস প্রসঙ্গে বিস্ফোরক বিবৃতি দিয়েছেন ট্রাম্প। ব্রেক্সিট নিয়ে তিনি বলেন, এই সমস্যা সমাধানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে এবং তাঁর প্রতিনিধিরা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছেন। আমি তাঁকে বলেছিলাম, কীভাবে গোটা প্রক্রিয়াটা সম্পন্ন হওয়া উচিত। কিন্তু তিনি আমার কোনও কথাই শোনেননি।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়ায় কনজারভেটিভ সাংসদদের সমর্থন পাননি টেরিজা। এর দায় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। আগামী ২৩ জুলাই ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণা হতে চলেছে। এই নিয়ে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। টেরিজার কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, এটা খুব ভালো খবর যে ব্রিটেন একজন নতুন প্রধানমন্ত্রী পেতে চলেছেন। প্রসঙ্গত, আমেরিকায় ব্রিটিশ দূত কিম ডারোখের গোপন কূটনৈতিক কেবল ফাঁস হওয়ার পরই মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই ট্যুইট আক্রমণ যথেষ্ট তাত্পর্যপূর্ণ বলে মত সংশ্লিষ্ট মহলের। কেবল ফাঁস নিয়েও এদিন ক্ষোভ উগ্রে দিয়েছেন ট্রাম্প। কিমের বিরুদ্ধে আমেরিকা যে কড়া মনোভাব নিতে চলেছে, তা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। ট্রাম্পের বার্তা, দু’দেশের সম্পর্কেও এর প্রভাব পড়তে চলেছে। ইতিমধ্যেই, ব্রিটিশ ওই কূটনীতিকের হোয়াইট হাউসে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে।