আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
সোমবার জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ করে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মানবাধিকার কমিশন। সেখানে রাজ্যবাসীর স্বার্থে জোরালো পদক্ষেপ না নেওয়ার জন্য ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশকেই দায়ী করে তারা। বলা হয়, ‘২০১৮ সালের মে থেকে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত কাশ্মীর ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে যত সংখ্যক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে, তা এক দশকে সর্বোচ্চ।’ একইসঙ্গে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনীর বিরুদ্ধে আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠলেও সেখানে তাদের অস্তিত্ব নেই।’
যদিও, রাষ্ট্রসঙ্ঘের এই রিপোর্টের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত। এ বিষয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার বলেছেন, ‘ভারতের অঙ্গরাজ্য জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে এই রিপোর্ট আগে মিথ্যে ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্টের ধারাবাহিকতা মাত্র।’ সেইসঙ্গে ওই রিপোর্টে সীমান্তপারের সন্ত্রাসের মতো বিষয়গুলি উপেক্ষা করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। রবীশ কুমারের কথায়, ‘ক্ষয়ক্ষতির কোনওরকম তথ্য ছাড়াই বছরের পর বছর ধরে চলে আসা পাক সীমান্ত সন্ত্রাসের ফল বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই রিপোর্টে। আর তা দেখে মনে হচ্ছে, বিশ্বের বৃহত্তম এবং সবথেকে উন্নত গণতান্ত্রিক দেশের সঙ্গে প্রকাশ্যে সন্ত্রাসবাদের মদতদাতা দেশের মধ্যে একটা কৃত্রিম সমতারক্ষার খেলা চলছে।’ এ বিষয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘের মানবাধিকার সংক্রান্ত হাইকমিশনের দপ্তরে প্রতিবাদ জানানো হবে বলেও জানিয়েছে বিদেশ মন্ত্রক।