কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এদিকে, ২০০৮ সালের পর ভুটানের ওয়াংছু নদীতে জলের প্রবাহ সবচেয়ে কম হওয়ায় গত বছর বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হয়েছে বলে জানিয়েছে ড্রুক গ্রিন পাওয়ার কর্পোরেশান (ডিজিপিসি)। ২০১৮ সালে যে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছিল, উৎপাদন তার চেয়ে ১৩.১৮ শতাংশ কম হয়েছে বলে জানিয়েছে ডিজিপিসি। ছুখা, কুরিচ্ছু, বাসোচ্ছু এবং তালা জলবিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে মিলিতভাবে গত বছর ৬৫৭৪ মিলিয়ন ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে, যেটার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৭৪৪০ এমইউ। দাগাচ্ছু জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে ভর্তুকি দেয় ডিজিপিসি। এখানেও বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হয়েছে।
২০১৭ সালে ভারতে ভুটান বিদ্যুৎ রপ্তানি করেছিল ৫০৬৮ এমইউ। গত বছর সেটা কমে ৪০৫৪ এমইউ হয়েছে। ২০১৭ সালে দেশের অভ্যন্তরীণ বিদ্যুৎ ব্যবহার হয়েছিল ২১৩৭ এমইউ। ২০১৮ সালে সেটা বেড়ে ২৪৫৪ এমইউ হয়েছে। জলের প্রবাহ কমে যাওয়ার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুতের আমদানিও বেড়ে গিয়েছে। ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ আমদানি করা হয়েছিল ২০৮এমইউ। ২০১৮ সালে ৩০০ এমিউ বিদ্যুৎ আমদানি করতে হয়েছে। ডিজিপিসি ডিরেক্টর দর্জি পাভো ফুন্তশোক বলেন, ‘উৎপাদন কম হওয়ায় এবং দেশের ভিতরে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায়, অর্থনীতির উপর স্বাভাবিকভাবেই এর প্রভাব পড়েছে।’ ২০১৭ সালে ডিজিপিসি বিদ্যুৎ থেকে আয় করেছিল ১২.২৭ বিলিয়ন ন্যু। গত বছর সেটা কমে ১১.৬৮ বিলিয়ন ন্যু হয়েছে।