বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
গত কয়েকমাস ধরে চীন ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলছে। মনে করা হচ্ছে, শক্তিধর দু’দেশ আলোচনার ভিত্তিতে একটি সমঝোতায় না এলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বিশ্বের অর্থনীতি। ইতিমধ্যেই এই বাণিজ্যযুদ্ধের প্রভাব পড়েছে ভারতের শেয়ার বাজারে। গত কয়েকদিন ধরে টানা পড়ছে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের দাম। নিম্নমুখী বম্বে শেয়ার সূচক সেনসেক্স। একই হাল জাতীয় সূচক নিফটিরও। এই অবস্থায় বিশ্ব অর্থনীতির স্বার্থে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য নিয়ে একটি সমাধানে আসা প্রয়োজন দু’দেশের।
গত শুক্রবারই শেষ হয়েছে বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে আমেরিকা-চীনের দু’দিনের বৈঠক। সেখানে স্বাক্ষরিত হয়নি কোনও চুক্তি। ফলে অধরাই রয়ে গিয়েছে সমাধানসূত্র। নির্দিষ্ট দিনের কথা না ঘোষণা করলেও চীনের শীর্ষ মধ্যস্থতাকারী জানিয়েছেন, শীঘ্রই ফের বৈঠকে বসছে তারা। তবে, কোনওরকম গুরুত্বপূর্ণ নীতির সঙ্গে আপস করা হবে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। এরপরেই শনিবার ট্যুইট করে চীনকে হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তাঁর কথায়, ‘সাম্প্রতিক আলোচনায় চীন এতই নাকানি-চোবানি খেয়েছে যে তারা ২০২০ সালের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। যাতে ডেমোক্র্যাটরা জেতে এবং তাদের ভাগ্য ফেরে।’
এরপরেই বেজিংকে ট্রাম্পের হুমকি, ‘আসল সমস্যা হল, (আমেরিকার ইতিহাসে সেরা অর্থনীতি, কর্মসংস্থানের জন্য) ওরা বুঝে গিয়েছে আমিই জিততে চলেছি। আর আমার দ্বিতীয় মেয়াদে যদি বাণিজ্যচুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে হয়, তাহলে চীনের পক্ষে সেই চুক্তি আরও খারাপ হবে।’