বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এসডিএফের বিবৃতি প্রকাশের পরই এই ঘটনায় প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ব্রিটিশ সরকার। সরকারি মুখপাত্র এই ঘটনাকে ‘মর্মান্তিক এবং শিশুটির পরিবারের জন্য বেদনাদায়ক’ আখ্যা দিয়েছেন। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হলে শামিমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ব্রিটেনেই। সেই হিসেবে তিনি ব্রিটিশ নাগরিক ছিলেন। কিন্তু, গত মাসে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র সচিব সাজিদ জাভিদ শামিমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব খারিজ করেন। কিন্তু, তার সন্তানের নাগরিকত্বকে স্বীকার করে নেন। এ নিয়ে শামিমার আইনজীবী ট্যুইটারে কড়া সমালোচনা করেন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র সচিবের। এদিন শামিমার সন্তানের মৃত্যুর খবর চাউর হতেই সরকারকে বিঁধতে আসরে নেমে পড়েন বিরোধী লেবার পার্টির নেত্রী ডায়ান অ্যাবট। তিনি বলেন, ‘কাউকে দেশ-হীন করে দেওয়াটা আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। একজন ব্রিটিশ মহিলার নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কারণে তার নিষ্পাপ শিশুপুত্রের মৃত্যু হল। এটা অত্যন্ত নির্মম এবং অমানবিক ঘটনা।’