বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
এক বিবৃতিতে ম্যাটেল বলেছে, ‘ব্র্যান্ড হিসেবে আমাদের অনেক কিছু করার আছে। শারীরিক প্রতিবন্ধীদের আমাদের ফ্যাশন পুতুলের দুনিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার মাধ্যমে আমরা তাদের ব্যাপারে সমাজে আলোচনা বাড়াতে পারি। সৌন্দর্য ও ফ্যাশন সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার বহুমাত্রিক রূপ তুলে ধরবে আমাদের নতুন এই প্রচেষ্টা।’
নতুন পুতুলগুলো তৈরিতে জর্ডান রিভস (১৩) নামের এক শারীরিক প্রতিবন্ধী শিশুর সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে ম্যাটেল। জর্ডানের জন্মের সময় থেকেই কনুই থেকে হাতের সামনের অংশ নেই। এছাড়া ইউসিএলএ ম্যাটেল শিশু হাসপাতাল ও হুইলচেয়ার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি। বার্বির ভক্তদের মধ্যে হুইলচেয়ার ব্যবহারকারী শিশুর সংখ্যা অনেক বেশি বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
আমেরিকার জাতীয় প্রতিবন্ধী অধিকার নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক কার্ট ডেকার বলেন, ম্যাটেলের এই উদ্যোগ সমাজে অনেক ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। সবাই জানবে, প্রতিবন্ধী শিশুরাও আকর্ষণীয় হতে পারে। অন্য শিশুরা এখন থেকে তাদের নিয়ে খেলতে চাইবে। ডেকার আশা প্রকাশ করে বলেন, এর ফলে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের নিয়ে সমাজের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আসবে। অধিকার সংগঠন রেসপেক্ট–অ্যাবিলিটির প্রেসিডেন্ট জেনিফার লাজলো মিজরাহি বলেন, ‘বিশ্বে ১০০ কোটি মানুষের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আমরা নিজেদের সংস্কৃতি, খেলনা, পণ্য ও চারপাশের সবকিছুতেই তাদের অংশগ্রহণ দেখতে চাই।’