বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
ইমরানকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার প্রসঙ্গ উঠেছে অভিনন্দনকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার পর থেকে। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারতীয় আকাশসীমা লঙ্ঘন করে ঢুকে পড়ে পাকিস্তানের একাধিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান। সেগুলিকে ভারতীয় বায়ুসেনার মিগ-২১ নিয়ে তাড়া করেন অভিনন্দন। কিন্তু তাঁর বিমানকেও লক্ষ্য করে গুলি চালায় পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান। এরপর তিনি পাক অধিকৃত কাশ্মীরে নামতে বাধ্য হন। পাক সেনার হাতে ধরা পড়ে যান অভিনন্দন। পরে পাক সরকারের সিদ্ধান্তে শুক্রবার তিনি দেশে ফিরে আসেন। ইমরান খান পাক পার্লামেন্টে অভিনন্দনকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়ার কথা জানান। তারপর থেকে দু’দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা শান্ত হতে থাকে। পাকিস্তানের দাবি, অভিনন্দনকে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া এবং কাশ্মীরে শান্তি ফেরাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন ইমরান। দু’দেশের মধ্যে শান্তি ফেরাতেও পদক্ষেপ করেছেন তিনি। এখানেই থেমে না থেকে ইমরানকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য হিসেবে তুলে ধরে শনিবার পাক পার্লামেন্টে একটি প্রস্তাবও পেশ হয়। তথ্যমন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী প্রস্তাবটি পেশ করেন। কিন্তু কূটনীতিক মনে করছেন, ইমরান নোবেল পাবেন কি না, সেটা বড় কথা নয়। আসলে সন্ত্রাসে মদতদাতার তকমা ঝেড়ে ফেলতেই সুকৌশলে প্রচার চালাচ্ছে ইসলামাবাদ।