পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
সৌদি জোটের কাছে মারণাস্ত্র সরবরাহের বিষয়ে কংগ্রেস আরও বিধিনিষেধ আরোপের চেষ্টা করবে কি না, এই প্রশ্নও তোলেন তিনি। বৈদেশিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে বড় ধরনের অস্ত্র বিক্রির বিষয়ে পুনর্বিবেচনা ও তা ‘স্থগিত’ রাখার অধিকারও রাখেন তিনি। মার্কিন বিদেশদপ্তর জানিয়েছে, এসব অভিযোগ তদন্ত করে দেখছে তারা।
তবে সৌদি আরবের বিষয়ে মার্কিন আইনপ্রণেতাদের হতাশা প্রকাশের ঘটনা এটিই প্রথম নয়। ইয়েমেনে সৌদি জোটের হামলায় একের পর এক অসামরিক, সাধারণ মানুষের নিহতের ঘটনা, মানবাধিকার লঙ্ঘন, সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগির হত্যাকাণ্ড ইত্যাদি নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা আগে থেকেই সৌদি আরবের উপর ক্ষুব্ধ। গত বছর আইনপ্রণেতারা রিয়াধের সঙ্গে আমেরিকার লেনদেনে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের পক্ষে প্রস্তাবসহ সৌদি নেতৃত্বাধীন জোটের সঙ্গে অস্ত্র বিক্রিতে বিধিনিষেধ, সামরিক সহযোগিতা বন্ধ সহ মানবাধিকার নিয়ে রিয়াধের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ বিভিন্ন প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন। তবে এসব বিলের কোনওটিই শেষ পর্যন্ত আইনে পরিণত হয়নি। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন সৌদি আরবকে গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক অংশীদার ও দেশটির কাছে অস্ত্র বিক্রিকে মার্কিন চাকরির গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে উল্লেখ করে এসব বিলের অধিকাংশেরই বিরোধিতা করেছে।