বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
ফাওয়াদ চৌধুরী জানিয়েছেন, ‘স্থায়ী সরকার না আসা পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা ফলপ্রসূ হবে না। নির্বাচনের পর নতুন সরকার ক্ষমতায় এলেই আমরা নতুন করে বৈঠকে বসার চেষ্টা করব। ভারতের বর্তমান মন্ত্রিসভা এখনই কোনও বড় সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না বলেই আমাদের ধারণা।’ আলোচনায় বসার ব্যাপারে তাই এখন ধীরে চলো নীতি নিয়েই চলতে চায় পাকিস্তান। নরেন্দ্র মোদি না রাহুল গান্ধী? আলোচনায় বসার ব্যাপারে পাকিস্তানের কাছে কে বেশি গ্রহণযোগ্য? এই প্রশ্নও করা হয়েছিল পাক মন্ত্রীকে। উত্তরে ফাওয়াদ জানান, ‘পাকিস্তান বিষয়টি একবোরেই ভাবিত নয়। ভারতে যিনিই ক্ষমতায় আসবেন, তাঁর সঙ্গেই আলোচনায় বসার চেষ্টা করবেন তাঁরা।’
ইমরান খান সরকার পাকিস্তানে ক্ষমতায় আসার পরও সীমান্তে সন্ত্রাস বন্ধ হয়নি। যদিও, গত বছর নভেম্বর মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কর্তারপুর করিডর খোলার পর দুই প্রতিবেশী দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এরপর থেকেই নতুন করে শান্তি আলোচনায় বসার চেষ্টা শুরু করেছে পাকিস্তান। তবে তার মধ্যেই ভারতে লোকসভা নির্বাচনের দামামা বেজে যাওয়ায় অবস্থান বদল করেছে তারা। পাকিস্তানে বিদেশনীতি নিয়ে সরকার ও সেনার সংঘাতের কথা সর্বজনবিদিত। সরকার ও পাক সেনার বিবাদের জেরেই এর আগে কোনও শান্তি আলোচনাই ফলপ্রসূ হয়নি। এদিন সেকথা স্বীকার করেছেন পাক তথ্যমন্ত্রী। তবে, ইমরান খান সরকারের আমলে সেই পরিস্থিতি নেই বলেই দাবি তাঁর।