পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
এই শাটডাউন প্রত্যাহারের পিছনে ডেমোক্র্যাট নেতাদের অবদান অনস্বীকার্য। শাটডাউন প্রত্যাহার হলে তবে সীমান্ত নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা হবে, এই সিদ্ধান্তে প্রথম থেকেই অনড় ছিলেন তাঁরা। কংগ্রেসের উপর চাপ দিতেই শাটডাউন ঘোষণা করে সরকারকে অর্ধেক নিষ্ক্রিয় করে রেখেছিলেন ট্রাম্প। শুক্রবার রাজনৈতিক চাপের মুখে নিজের অবস্থান থেকে সরে আসেন তিনি। তার আগে সেনেট ও হাউসে দ্বিপাক্ষিক চুক্তিটি পাশ হয়। পরে হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে শাটডাউন প্রত্যাহারের বিলে সই করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
প্রেসিডেন্ট নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন বলেই প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন সেনেটে ডেমোক্র্যাটিক নেতা চাক শ্যুমার। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির মতে, ‘ঐক্যই আমাদের শক্তি। সম্ভবত প্রেসিডেন্ট তা বুঝতে পারেননি।’ সীমান্তে প্রাচীর গড়তে ৫৭০ কোটি মার্কিন ডলার বরাদ্দে অনুমোদন পেতে চেষ্টা চালিয়ে যাবেন ট্রাম্প। কিন্তু আলোচনা শুরু হলে তিনি যে ব্যাকফুটেই থাকবেন তা নিয়ে নিশ্চিত ডেমোক্র্যাটরা। বিপুল অর্থবরাদ্দে যে অনুমোদন দেওয়া হবে না, শনিবারও তা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন শ্যুমার, পেলোসি।
এদিকে, অচলাবস্থা শেষ হয়ে যাওয়ায় শীঘ্রই জাতির উদ্দেশে ভাষণও দেবেন ট্রাম্প। তবে তা আগামী ২৯ জানুয়ারি নির্ধারিত দিনে হওয়া অসম্ভব। উল্লেখ্য, আমেরিকার কেন্দ্রীয় সরকারের এক-চতুর্থাংশ কাজ পরিচালনার জন্য অর্থবরাদ্দ করা ছিল না। গত ২১ জানুয়ারি নতুন করে বাজেট বরাদ্দ করার কথা ছিল। কিন্তু প্রাচীর তৈরির টাকায় অনুমোদন না পাওয়ায় সেই বাজেট স্থগিত রেখে চাপ বাড়াতে শুরু করেন ট্রাম্প। এর ফলেই শুরু হয় শাটডাউন।