কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
তবে এ নিয়ে জেডিইউ-আরজেডি সরকারকে বিঁধতে ছাড়েনি বিরোধী শিবির। বিহারের প্রাক্তন সড়ক নির্মাণ দপ্তরের মন্ত্রী নীতিন নবীন বলেন, তেজস্বী যাদব আসল সত্যিটা লুকিয়ে যাচ্ছেন। তাঁর দাবি, বিশেষজ্ঞরা নির্মাণজনিত ত্রুটির বিষয়ে জানানোর পরেও কেন সরকার কাজ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিল। অবিলম্বে ওই কাজ বন্ধ করে দেওয়া উচিত ছিল। নীতিন নবীনের আরও দাবি, চলতি বছরের মার্চে বিধানসভার বাজেট অধিবেশনেও বিষয়টি সম্পূর্ণ এড়িয়ে যায় শাসক শিবির। গেরুয়া শিবিরের জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা ঘটনাটিকে ‘দুর্নীতির সেতু’ আখ্যা দেন। টুইটে তিনি জানান, ‘নীতীশ কুমারের স্বপ্নের প্রকল্প সুলতানগঞ্জ-খাগাড়িয়া সেতু মুখ থুবড়ে পড়েছে। এই নিয়ে একই সেতু দু’বার ভেঙে পড়ল। দুর্নীতির মাত্রা কল্পনা করুন। করদাতাদের ১৭৫০ কোটি টাকা কার্যত গঙ্গার জলে ভেসে গেল।’ এরপরই তাঁর খোঁচা, নীতীশবাবু যখন বিরোধী ঐক্যের সেতু বানাতে ব্যস্ত, তখন তাঁরই রাজ্যে দুর্নীতির সেতু ভেঙে পড়ছে। ওই একই টুইটে কংগ্রেসকে তাঁর কটাক্ষ, পাপ্পু মিডিয়া কীভাবে এই ঘটনার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে দোষারোপ শুরু করেন, দেখতে থাকুন।
রবিবার সন্ধ্যায় চোখের নিমেষে মাটিতে মিশে যায় চার লেনের এই সেতুটি। ২০১৪ সালে সেতুটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায়, প্রথমে সেতুটির সামনের অংশ ভেঙে পড়ে। এরপর চোখের পলক ফেলার আগেই কার্যত ধুলোয় মিশে যায় গোটা সেতু। তবে এই দুর্ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।