রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
গত বছর মে মাস থেকে দফায় দফায় রেপো রেট বাড়ায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ২.৫ শতাংশ থেকে বেড়ে তা ৬.৫ শতাংশে পৌঁছয়। গত এপ্রিলে যখন আর্থিক নীতি সংক্রান্ত বৈঠক হয়েছিল, তখন আর রেপো কমায়নি তারা। এবারও তা কমানো হবে না বলেই মনে করছে এসবিআই। কমার সম্ভাবনা নেই কেন? এক্ষেত্রে এসবিআই একাধিক বিষয় সামনে এনেছে। তার অন্যতম আমেরিকার আর্থিক পরিস্থিতি। সেদেশে মূল্যবৃদ্ধিতে কিছুটা লাগাম পরানো গিয়েছে। কিন্তু কর্পোরেট সংস্থাগুলির দেউলিয়া হওয়ার প্রবণতা বেশি। সেখানে বেকারত্বের হারও বেড়ে ৩.৭ শতাংশে পৌঁছেছে। তাছাড়া বিশ্ব অর্থনীতিও এখনও পূর্ণ ছন্দে ফেরেনি। ফলে আমেরিকাও সুদ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ধীরে চলো নীতি নিতে পারে বলে মনে করছে এসবিআই। এর পাশাপাশি তারা মনে করছে, দু’হাজার টাকার নোট বাতিলের যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা ব্যাঙ্কগুলিতে নগদ জোগান অনেকটা বাড়াবে। যেহেতু টাকা বদলের তুলনায় তা জমা করার প্রবণতা অনেক বেশি, তাই ব্যাঙ্কগুলির নগদ পরিস্থিতি কোন দিকে যায়, সেই বিষয়টিও মাথায় রাখা হবে। তাছাড়া এখনও এদেশের মূল্যবৃদ্ধির হার ততটা কমেনি, যতটা কমা দরকার। এইসব দিকগুলিকে সামনে রেখেই সুদের হারে কোনও পরিবর্তনের পথে এগবে না আরবিআই, এমনটাই মনে করা হচ্ছে।