বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
এদিনের সফর নিয়ে শাহ টুইট করেন, ‘মোরেতে সরকারি আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলে নিরাপত্তা বিষয়ে খোঁজ নিলাম।’ রাজ্যে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম মণিপুরে এসেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিছুদিন আগে অসমের গুয়াহাটি থেকে ঘুরে গেলেও মণিপুরে আসেননি তিনি। তা নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। তবে গুয়াহাটি থেকে মণিপুরে শান্তি বজায় রাখার আর্জি জানিয়ে তিনি বলেছিলেন, শীঘ্রই উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে তিনি আসবেন। সেই মতো গত সোমবার রাতে ইম্ফলে পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
এদিকে জনজাতির সংঘর্ষের রেশ সে রাজ্যে এখনও চলছে। শাহর সফরকালেই মণিপুরবাসীর প্রশ্ন, ‘কবে সবকিছু ফের স্বাভাবিক হবে? কবে আমরা ফের প্রতিবেশীদের সঙ্গে নির্ভয়ে কথা বলতে পারব?’ পশ্চিম ইম্ফলের সাঙ্গাইথেল গ্রামের বাসিন্দা এন সন্দীপ মেইতেই বলেন, ‘এবার রাজনীতিবিদদের রাস্তায় বেরিয়ে সৌহার্দ্যের জন্য প্রচার চালানো দরকার। একমাত্র সেটা হলেই মণিপুরে শান্তি ফিরবে।’ অন্যদিকে কাংকোকপি গ্রামের প্রধান এস আথনাং হাওকিপ বলেন, ‘কুকিদের কোথাও যাওয়ার নেই। মেইতেইদেরও সেই একই অবস্থা। সেনাবাহিনী মণিপুর ছেড়ে চলে গেলে যদি ফের সংঘর্ষ শুরু হয়, তখন আমাদেরই লড়াই করতে হবে। আর এভাবেই আমরা শেষ হয়ে যাব।’ এমনকী বিজেপি সরকারের দিকেও আঙুল তুলে হাওকিপ বলেন, ‘বিজেপি ডাবল ইঞ্জিন সরকারের কথা বললেও আদতে তারা কিছুই করছে না। তাদের কাছে তো কোনও সমাধানসূত্রই নেই।’