মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
২০১৯ সালে কর্ণাটকের কোরালের এক সভায় ললিত মোদি, নীরব মোদির প্রসঙ্গ তুলে নাম না করে কার্যত প্রধানমন্ত্রীকে কটাক্ষ করেছিলেন রাহুল। তাঁর ওই মন্তব্যকে আপত্তিকর দাবি করে নিম্ন আদালতে মানহানির মামলা করেন গুজরাতের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেশ মোদি। সেই মামলার শুনানি শেষেই এদিন কংগ্রেস নেতাকে সামনে দাঁড় করিয়ে সাজা শোনায় সুরাত আদালত। যদিও এতে রাহুল ভয় পাচ্ছেন না বলেই টুইট করেছেন। মহাত্মা গান্ধীর বাণী উদ্ধৃত করে লিখেছেন, ‘সত্য আমার ঈশ্বর।’ পাশাপাশি ভগৎ সিং, রাজগুরু, সুখদেবের শহিদ দিবসের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ‘দেশের জন্য ভয়হীনভাবে লড়ে যাব। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।’ যদিও রাহুলের এমপি পদ খারিজ নিয়ে শঙ্কায় কংগ্রেসিরা। কারণ আইন অনুযায়ী, দোষী সাব্যস্ত হয়ে দু’বছরের বেশি কারাদণ্ডের সাজা হলেই আইনসভার সদস্যপদ চলে যায়।
যদিও কংগ্রেসের আইনজীবী এমপি অভিষেক মনু সিংভির দাবি, মানহানির মামলা করতে হয় নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে নীরব মোদি, ললিত মোদি। তাঁরা তো কেউ মামলাই করেননি। তাছাড়া সাজা কার্যকরে স্থগিতাদেশও রয়েছে। গুজরাতি ভাষায় ১৬৮ পাতার রায়ের ইংরেজি তর্জমার পর সেশনস কোর্টে যাওয়া হবে। ওয়াকিবহাল মহলের অবশ্য দাবি, উচ্চ আদালত এই রায়ে স্থগিতাদেশ দিলে রাহুলের সদস্যপদ খোয়ানোর প্রশ্নই নেই। সাম্প্রতিককালে লাক্ষাদ্বীপের সাংসদই এভাবে রেহাই পেয়েছেন। ফলে বিজেপি এবং কংগ্রেস, উভয় শিবিরেই শুরু হয়েছে স্নায়ুর লড়াই।