মেয়াদি সঞ্চয় থেকে অর্থাগম যোগ আছে। সন্তানের আবদার মেটাতে অর্থ ব্যয়। ধর্মকর্মে মন আকৃষ্ট হবে। ... বিশদ
চীনা ফটো শেয়ারিং অ্যাপের এক কর্মী ফোর্বসকে জানিয়েছেন, ভারতে টিকটক নিষিদ্ধ। তা সত্ত্বেও সেদেশের কত মানুষের তথ্য চীনের হাতে রয়েছে, সেব্যাপারে কোনও ধারণাই সরকারের নেই। রিপোর্টে উল্লেখ, সংস্থা কোনও ব্যক্তি চাইলেই ওই তথ্যভাণ্ডার নেড়েচেড়ে দেখতে পারেন। সেলিব্রেটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—সকলের অ্যাকাউন্ট বিশ্লেষণও করার সুযোগ রয়েছে তাঁদের হাতে। যদিও ফোর্বসের এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছে টিকটক কর্তৃপক্ষ। তাদের পাল্টা দাবি, ভারতে অ্যাপ নিষিদ্ধ হওয়ার পর সরকারের নির্দেশমতোই পদক্ষেপ নিয়েছে তারা। অর্থাৎ ভারত সরকার যা যা বলেছে, তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করা হয়েছে। টিকটক কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, ব্যবহারকারীদের তথ্য সংরক্ষণ, নিয়ন্ত্রণ ও মুছে দেওয়ার জন্য অভ্যন্তরীণ নীতি রয়েছে। চলতি বছরের শেষের দিকে ভারতে কর্মরত অন্তত ৪০ জন কর্মীকে ছাঁটাই করেছিল টিকটক। তাঁদের ৯ মাসের বেতন দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হলেও আদপে তিনমাসের বেতন পেয়েছেন কর্মীরা।