বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এরমধ্যেই চাঞ্চল্যকর তথ্য জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। জানা গিয়েছে, গত ১৮ মার্চ গা ঢাকা দেওয়ার আগে জলন্ধরের একটি গুরুদ্বারে গিয়েছিলেন অমৃতপাল। সেখানে বন্দুক দেখিয়ে খাবার ও পোশাক দিতে বলেন ‘ওয়ারিস দে পাঞ্জাব’-এর প্রধান। এই ঘটনায় উপস্থিত ভক্তদের মধ্যে তুমুল আতঙ্ক তৈরি হয়। অন্যদিকে, বুধবার জলন্ধরের দারাপুর এলাকা থেকে একটি পরিত্যক্ত বাইক উদ্ধার করেছে পুলিস। তদন্তকারীদের অনুমান, গত শনিবার পালানোর সময় এই গাড়িটিই ব্যবহার করেছিল অমৃতপাল। একাজে তাঁকে সাহায্য করার অভিযোগে চারজন খলিস্তানি সমর্থককে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এদিকে, অমৃতপাল কাণ্ডকে কেন্দ্র করে পাঞ্জাবে তুমুল রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। রাজ্যের মন্ত্রী ইন্দরবীর সিং নিজ্জর বলেন, ‘সকলের উচিত সরকারের পাশে দাঁড়ানো। পাঞ্জাবের মানুষ সব দেখছেন। ৯৯ শতাংশ মানুষই সরকারি পদক্ষেপে খুশি।’ অমৃতপাল গ্রেপ্তার না হওয়ায় কংগ্রেস, শিরোমণি অকালি দল আপ সরকারকে তুলোধনা করেছে। অকালি দলের বিধায়ক মনপ্রীত সিং আয়ালির অভিযোগ, ‘রাজ্যের সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। শিখ যুবকদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। অনেকের বিরুদ্ধে জাতীয় সুরক্ষা আইনের (এনএসএ) ধারা যুক্ত করেছে পুলিস। এই পদক্ষেপ সমর্থনযোগ্য নয়। অমৃতপাল বা অন্য কেউ কোনও অপরাধ করলে আইনের মধ্যে থেকেই তাঁকে শাস্তি দিতে হবে।’