গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
রেল বোর্ড সূত্রে শুধুমাত্র জানানো হয়েছে, রেল যাত্রীদের স্বাচ্ছন্দ্যের ক্ষেত্রে সাধারণ মেল, এক্সপ্রেস কিংবা প্রিমিয়াম ট্রেনের মধ্যে কোনওরকম বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয় না। অন-বোর্ড হাউসকিপিং কর্মীরা তো সবসময় পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর রাখেন। পাশাপাশি যাত্রীদের কাছ থেকে সামান্যতম অভিযোগ পাওয়া গেলেই কালবিলম্ব না করে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। রেল বোর্ড সূত্রে যাত্রীদের উদ্দেশে বার্তা দেওয়া হয়েছে, এরকম পরিস্থিতিতে তাঁরা যেন অবিলম্বে অন-বোর্ড রেল কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। যদিও সরাসরি অভিযোগ প্রাপ্তির কথা স্বীকার করা হয়নি রেল বোর্ড সূত্রে। তবে রেল যাত্রীদের একাংশের অভিযোগ, বিভিন্ন সময় তাঁদের বাস্তব অভিজ্ঞতা অন্য হয়েছে। বর্তমানে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনে দু’ধরনের কোচ রয়েছে। চেয়ার কার (সিসি) এবং এগজিকিউটিভ চেয়ার কার (ইসি)। সিসি কোচের যাত্রীদের অনেক সময় এহেন অভিজ্ঞতা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে এগজিকিউটিভ চেয়ার কারের যাত্রীদের কাছ থেকেও অভিযোগ এসেছে। প্রসঙ্গত, ট্রেনের শৌচালয়কে আরও আধুনিক করার উদ্দেশ্যে দীর্ঘদিন আগেই বায়ো-টয়লেট বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলমন্ত্রক। ইতিমধ্যেই বহু ট্রেনে বায়ো-টয়লেটের ব্যবহার শুরুও হয়েছে।
এর একটি উদ্দেশ্য যদি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার হয়, তাহলে অন্যটি হল জলের অপচয় যথাসম্ভব রোধ করা। কিন্তু ট্রেনে বায়ো-টয়লেটের ব্যবহার নিয়ে ইতিপূর্বেও একাধিকবার অভিযোগ পেয়েছে রেল বোর্ড। কখনও ‘চোকড’ হয়ে যাওয়া, কখনও ফ্ল্যাশ টিপলেও ঠিকমতো কাজ না হওয়ার অভিযোগ রয়েছে ভূরি ভূরি। এবার সেই একই সমস্যা দেশের প্রথম সেমি-হাইস্পিড ট্রেন বন্দে ভারতেও শুরু হয়েছে কি না, তা নিয়ে জল্পনা সৃষ্টি হয়েছে।