রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বিতর্কিত এই ভিডিও সোমবার ভাইরাল হয়। তারপর থেকেই চিস্তির খোঁজে তল্লাশি শুরু করে পুলিস। কিন্তু পরিস্থিতি টের পেয়ে গা ঢাকা দেন তিনি। মঙ্গলবার পুলিসের জালে ধরা পড়েন চিস্তি। রাজস্থান পুলিসের আধিকারিক দলবীর সিং ফৌজদার জানান, চিস্তির নামে আগেও অপরাধমূলক একাধিক ঘটনার অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে, আজমির দরগার দেওয়ান জইনুল আবেদিন আলি খান ওই বিতর্কিত ভিডিওর তীব্র নিন্দা করেছেন। চিস্তি দাবি করেছিলেন, আজমিরের পবিত্র সুফি তীর্থস্থানের পক্ষ থেকে তিনি গোটা রাজস্থানকে বার্তা দিতে চান যে, নূপুরের মুণ্ডচ্ছেদ করা হোক। চিস্তির সেই দাবি নস্যাৎ করে জইনুল আবেদিন বলেন, ‘আজমির দরগা সম্প্রীতির বার্তা দেয়। কোনও হিংসাই দরগার তরফে কখনওই বরদাস্ত করা হবে না। চিস্তির মন্তব্য তাঁর ব্যক্তিগত মতামত এবং তা অত্যন্ত নিন্দনীয়।’
প্রসঙ্গত, নূপুরকে সমর্থন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করার ‘অপরাধে’ কিছু দিন আগেই উদয়পুরের দর্জি কানহাইয়া লালকে খুন করে দুই দুষ্কৃতী। আপাতত সেই দুই দুষ্কৃতী এনআইএ হেফাজতে। তবে সেই ঘটনার রেশ কাটার আগেই নূপূরের মুণ্ডচ্ছেদের এই ফতোয়া মরুরাজ্যের পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে।