বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিকে, মসজিদে ভিডিওগ্রাফির সময় অনিয়মের অভিযোগে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল কমিশনার অজয় মিশ্রকে। তাঁকে পুনর্বহালের আর্জি জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হলেন হিন্দু আবেদনকারীরা। তাঁদের দাবি, অজয় মিশ্র কমিশনের রিপোর্টও আদালতে জমার অনুমতি দেওয়া হোক। উল্লেখ্য, পাঁচ হিন্দু মহিলা তথা এই মামলার আবেদনকারীরা জানিয়েছেন, মসজিদের মধ্যে দেব-দেবীর মূর্তি রয়েছে। আদালতে নির্দেশে ভিডিওগ্রাফির সময় তা দেখা গিয়েছে। যদিও সেই দাবি খারিজ করে দিয়েছে মসজিদ পরিচালন কমিটি। ৬ ও ৭ মে মসজিদ চত্বরে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন অজয়। বর্তমান কমিশনার বিশাল সিং অভিযোগ করেন, ভিডিওগ্রাফির সময় ব্যক্তিগত ক্যামেরাম্যান নিয়োগ করেছিলেন অজয়। ওই ব্যক্তি সংবাদমাধ্যমকে ভুল তথ্য দিচ্ছে। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন অপসারিত কমিশনার। তা সত্ত্বেও মামলার মুসলিম পক্ষ আপত্তি তোলায় অজয়কে সরিয়ে দেয় আদালত। তাঁর জায়গায় বিশাল ও অজয়প্রতাপ সিংকে কমিশনার পদে বসানো হয়।
বুধবারই বারাণসীর সিভিল আদালতে জ্ঞানবাপী মসজিদ সম্পর্কিত দু’টি মামলার শুনানি ছিল। কিন্তু, এক সরকারি আধিকারিকের বেফাঁস মন্তব্যের প্রতিবাদে কর্মবিরতির ডাক দেয় বারাণসী বার অ্যাসোসিয়েশন ও সেন্ট্রাল বার অ্যাসোসিয়েশন। ফলে আদালতের কাজ হয়নি। আজ, বৃহস্পতিবার শুনানি হবে। আদালত সূত্রে খবর, হিন্দুদের তরফে একটি মামলার শুনানি ছিল এদিন। তাতে সংশ্লিষ্ট শিবলিঙ্গের পাশ থেকে দেওয়াল ও ধ্বংসস্তূপ সরানোর আর্জি জানানো হয়েছিল। দ্বিতীয় মামলাটি করেছিলেন জেলা প্রশাসনের আইনজীবী মহেন্দ্র পান্ডে। তাতে মসজিদের চত্বরের একটি পুকুরের মাছ অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার আর্জি জানানো হয়।