পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এই উদ্বেগের অন্যতম কারণ, পেট্রপণ্যের দাম যে কোনও সময় আবার বাড়তে চলেছে। মঙ্গলবারও টাকার মূল্যে নতুন করে পতন দেখা গিয়েছে। সোমবার এক সময় ৭৭ টাকা ৭৯ পয়সা স্পর্শ করলেও শেষ পর্যন্ত ৭৭ টাকা ৪৪ পয়সায় এসে থেমেছিল এক ডলারের মূল্য। মঙ্গলবার তা আবার বাড়তে শুরু করে। এদিন ৭৭ টাকা ৬০ পয়সার গণ্ডি পেরিয়েই থেমেছে ডলারের বিনিময়মূল্য। এই অবস্থায় মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক বাজারে অশোধিত তেলের মূল্য ব্যারেল প্রতি ১১৩ ডলারে পৌঁছে গিয়েছে। সরকারি সূত্রের খবর, যে কোনও সময় পেট্রল ও ডিজেলের দাম আবার বাড়ানো হবে। কারণ, বেশ কিছুদিন অশোধিত তেলের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়ে চললেও তেল উৎপাদক সংস্থাগুলি তা বাড়াচ্ছে না। সংস্থাগুলি সরকারকে চিঠি লিখে বলেছে, দাম না বাড়ালে তেল সরবরাহ ব্যাহত হবে। এখনই কয়েক দফায় লিটার পিছু দাম অন্তত ১০ টাকা বাড়াতে চায় তেল সংস্থাগুলি। সেক্ষেত্রে পেট্রল ও ডিজেলের দাম বাড়ানো হলে বাড়বে নিত্যপণ্যের দামও। সার, কয়লা, বিদ্যুৎ, ভোজ্য তেল, গমের সঙ্কটের পর এবার পেট্রল ও ডিজেলেরও সঙ্কট শুরু হতে চলেছে বলেই আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।
এই উদ্বেগজনক বার্তা আসছে সর্বাগ্রে হায়দরাবাদ থেকে। ওখানে বেশকিছু পেট্রল পাম্প রাত ১২টার পর গত কয়েকদিন ধরে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। কারণ, পর্যাপ্ত পেট্রল-ডিজেল নেই। স্বাভাবিকভাবেই সরবরাহে টান পড়ছে। পেট্রল ডিজেলের দাম বাড়ানো না হলে সরবরাহ ব্যাহত হবে বলেই এই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হচ্ছে।