বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
২০১৭ সালে ওই ৫৯টি আসনের ৪৯টিতেই জয় পেয়েছিল বিজেপি। বাকি দশটি আসনের মধ্যে আটটি ছিল সপার। বাকি একটি করে দখল করে বিএসপি এবং কংগ্রেস। দুই শিবিরের চাপানউতোরেই সেবার ভোটবাক্সে এই হাল হয়েছিল সপার। তার আগে ২০১২ সালে ওই ৫৯টি আসনের ৩৭টিতেই জয় পেয়েছিল সপা। এবছরে আরও ভালো ফলের আশায় ঝাঁপাচ্ছে অখিলেশের দল। বিশেষ করে মইনপুরি, কনৌজ এবং এটাওয়ায় যাদব ভোটই সপার মূল শক্তি। তাই এবার অখিলেশ-শিবপাল জোটের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে দল। ২০১৬ সালে এই দুই নেতার লড়াই শুরু হতেই তার প্রভাব পড়ে ২০১৭-র বিধানসভায়। পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে সেবার বিধানসভা নির্বাচনে শিবপাল নিজে দল গড়ে রাজ্যের ৩০টি আসনে লড়াই করেন। ভোট কাটাকাটির জেরে হাসি ফোটে বিজেপির মুখে। পরে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনেও নিজের দল প্রগতিশীল সমাজবাদী পার্টি (লোহিয়া)-র হয়ে তিনি প্রার্থী দেন। নিজে ফিরোজাবাদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। অন্যদিকে, সপা প্রার্থী অক্ষয় যাদব বিজেপি প্রার্থী চন্দ্রসেন যাদবের কাছে মাত্র ২৮ হাজার ৭৮১ ভোটে পরাজিত হন। শিবপাল ভোট পান ৯১ হাজার ৮৬৯। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা, সপার ভোট কাটতে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন শিবপাল। তাই এবার বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে রুখতে পারিবারিক দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অখিলেশ। আর কোনও কাঁচা পদক্ষেপ নয়। কোনও বিবাদ নয়। গেরুয়া শিবিরকে মাত দিতে বিদ্রোহী শিবপালের সঙ্গে হাত মেলানোই ঠিক বলে মনে নিলেন অখিলেশ।