কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অন্যদিকে, এবার পাঁচ রাজ্যের ভোটে পাঞ্জাবে নিজেদের জয় বজায় রাখা তো বটেই, একইভাবে উত্তরাখণ্ড ও গোয়া জিততেও মরিয়া কংগ্রেস। উত্তরপ্রদেশেও দলের পারফরমেন্স ভালো করতে পুরোদমে ঝাঁপাচ্ছে সোনিয়া গান্ধীর দল। কারণ ভোটে ভালো করতে না পারলে কপিল সিবাল, আনন্দ শর্মা, অম্বিকা সোনির মতো নেতানেত্রীদের এই মুহূর্তে রাজ্যসভায় ফিরিয়ে আনতে পারবে না কংগ্রেস।
চলতি বছরে রাজ্যসভার ৭৫টি আসনে ভোট হবে। তার মধ্যে পাঞ্জাব থেকে রয়েছে ৭টি আসন। উত্তরপ্রদেশ থেকে ১৩টি। একটি উত্তরাখণ্ড। বিধানসভা ভোটের ফলাফলে রাজ্য বিধানসভায় যে দলের বিধায়ক সংখ্যা বেশি হয়, রাজ্যসভায় সেই দলের প্রতিনিধিত্বই থাকে বেশি। এই নিয়মে ২০১৯ সালেও রাজ্যসভায় যেখানে কংগ্রেসের এমপি সংখ্যা ছিল ৫৬ জন, এখন বিভিন্ন রাজ্য হাতছাড়া হওয়ায় তা কমে হয়েছে ৩৪। যদিও রাজ্যসভায় কংগ্রেস এখনও প্রধান বিরোধী দল।
তবে বিজেপি শাসিত হিমাচল থেকে এবার আর আনন্দ শর্মাকে ফিরিয়ে আনা কংগ্রেসের পক্ষে সম্ভব নয় বলেই রাজনৈতিক মহলের মত। একইভাবে উত্তরপ্রদেশ থেকে কপিল সিবালের জিতে আসা নির্ভর করছে রাজ্যে দল কত আসন পেল, তার উপর। পাঞ্জাব থেকে রয়েছেন অম্বিকা সোনি, প্রতাপ সিং বাজওয়ার মতো নেতানেত্রী। চলতি বছরেই অসম থেকে রাজ্যসভায় কংগ্রেসের দুটি আসন হাতছাড়া হচ্ছে। তাই দলের এমপি রানি নারহা এবং রিপুন ভোরার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে পাঁচ রাজ্যের ফলাফলের উপর। কর্ণাটকে খালি হতে যাওয়া চারটি আসনের মধ্যে কংগ্রেসের একটি আসন ধরে রাখা কঠিন হবে না বলেই দলের বিশ্বাস। তাই সব মিলিয়ে পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলাফলের উপর সংসদে কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।