ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
নয়াদিল্লি: সপ্তাহখানেক আগেই শিক্ষকদের পাশে দাঁড়াতে মোহালিতে ধর্না দিয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। পাঞ্জাবে কোণায় কোণায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন মণীশ সিশোদিয়া, রাঘব চাড্ডা সহ শীর্ষ আপ নেতারা। ভোটের আগে সেরাজ্যে রাজনৈতিক জমি তৈরিতে মরিয়া দল। এবার দিল্লিতে আম আদমি পার্টির উপর পাল্টা চাপ তৈরির কৌশল নিল কংগ্রেস। রবিবার একগুচ্ছ দাবি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাড়ির সামনে বিক্ষোভ দেখান অতিথি শিক্ষকরা। সেই কর্মসূচিতে যোগ দেন পাঞ্জাবের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নভজ্যোত সিং সিধু। এরপর একের পর এক টুইট করে আপ সরকারকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন তিনি। স্মরণ করিয়ে দেন, আপের নির্বাচনী ইস্তাহারে কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি। দিল্লির শিক্ষা ব্যবস্থাকে মডেল হিসেবে তুলে ধরতে চাইছে কেজরিওয়ালের দল। পাল্টা সিধু জানিয়েছেন, গোটা মডেলটাই ‘চুক্তিভিত্তিক’। ভোটের আগে লক্ষ লক্ষ স্থায়ী চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন কেজরিওয়াল। কিন্তু, ক্ষমতায় এসে তিনি কিছুই করেননি। পাঁচ বছরে দিল্লির বেকারত্ব পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্যে অতিথি শিক্ষকদের সঙ্গে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিকদের মতো আচরণ করছে সরকার। এদিন শিক্ষকদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে স্লোগানও দিতে দেখা যায় সিধুকে। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, পাঞ্জাবের প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির এদিনের কর্মসূচি দলের রাজনৈতিক কৌশলেরই অংশ। যাতে আপকে বুঝিয়ে দেওয়া যায় যে, তোমরা যেমন দিল্লি থেকে পাঞ্জাবে এসে বিক্ষোভ দেখাচ্ছ। আমরাও একই পন্থা অবলম্বন করতে পারি। অর্থাত্ আপকে ‘সবক’ শেখাতে ইটের বদলা পাটকেলের পথেই হাঁটল কংগ্রেস।
