কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এনএসই’র দাবি, তাদের এক্সচেঞ্জের গ্রাহক সংখ্যা সোমবার পাঁচ কোটিতে পৌঁছেছে। পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, এই ব্যাপারে প্যান অনুযায়ী গ্রাহক সংখ্যার হিসেব করা হয়েছে। শেয়ার বাজারে লগ্নি করতে হলে ডিম্যাট অ্যাকাউন্টের দরকার। এক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি একটি প্যানের মাধ্যমে একাধিক ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের আওতায় থাকা ডিম্যাট অ্যাকাউন্টের সংখ্যা বর্তমানে ৭.০২ কোটি। এছাড়াও ট্রেডিং মেম্বারের সংখ্যা এখানে ৮.৮৬ কোটি। একজন ব্যক্তি একাধিক ট্রেডিং মেম্বারশিপ নিতে পারেন। এনএসই’র দাবি, তিন কোটি গ্রাহক থেকে চার কোটিতে পৌঁছতে ১৫ মাস সময় লেগেছিল। কিন্তু চার কোটি থেকে গ্রাহক সংখ্যা পাঁচ কোটিতে পৌঁছতে সময় লেগেছে সাত মাসেরও কম। করোনা সংক্রমণের মধ্যেও এত বিপুল সংখ্যক মানুষ শেয়ারে বিনিয়োগে আস্থা রাখায় খুশি শেয়ারবাজার। আগামী চারবছরে গ্রাহক সংখ্যা ১০ কোটিতে পৌঁছবে বলে আশাবাদী এই এক্সচেঞ্জ।
গত ২০৩ দিনে এক কোটি গ্রাহক বাড়াতে পেরেছে এনএসই। এক্ষেত্রে ৩৬ শতাংশ লগ্নিকারী এসেছে উত্তর ভারত থেকে। ৩১ শতাংশের ভাগীদার পশ্চিম ভারত। দক্ষিণ ভারতের হার ২০ শতাংশ। নতুন লগ্নিকারীদের মধ্যে শেষ ধাপে রয়েছে পূর্ব ভারত, যার হার ১৩ শতাংশ। লগ্নিকারীর সংখ্যার বিচারে রাজ্যগুলির মধ্যে সবার আগে আছে মহারাষ্ট্র। তাদের হার ১৭ শতাংশ। এরপর উত্তরপ্রদেশের স্থান, ১০ শতাংশ। ৭ শতাংশ লগ্নিকারী দখলে রেখে তৃতীয় স্থানে আছে গুজরাত। তবে সেরার তালিকায় নেই পশ্চিমবঙ্গ। ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের দাবি, সেরা ১০টি রাজ্য দেশের ৭১ শতাংশ লগ্নি দখলে রেখেছে।