পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত দু’সপ্তাহে উপত্যকাজুড়ে মোট ৩৪ জন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ১৩ জঙ্গি, ৯ সেনা জওয়ান এবং ১২ জন সাধারণ মানুষ রয়েছেন। গত শনিবার বিহারের বাসিন্দা এক ফুচকা বিক্রেতা ও উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা এক কাঠমিস্ত্রিকে গুলি করে খুন করে বন্দুকবাজ দুষ্কৃতীরা। তারপর রবিবার দক্ষিণ কাশ্মীরের কুলগাঁওয়ে আরও দু’জন গুলিতে খুন হন। জখম হন একজন। জানা গিয়েছে, বন্দুকবাজ দুষ্কৃতীদের গুলিতে মৃত্যু হয় বিহারের বাসিন্দা রাজা দেব এবং যোগিন্দর দেবের। আহত হন চুনচুন দাস নামে আরও একজন। ওই ব্যক্তিও বিহারেরই বাসিন্দা।
স্বাভাবিকভাবেই বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় কাশ্মীরি পণ্ডিত ও ভিনরাজ্যের শ্রমিকদের মধ্যে চাপা আতঙ্ক ছড়িয়েছে। পর্যটকরাও যে এনিয়ে চিন্তিত নন, এমনটা নয়। নিরাপত্তার বন্দোবস্তের কথা জানতে চেয়ে ফোনও আসছে প্রচুর। ফারুখ জানিয়েছেন, ট্রাভেল এজেন্ট, হোটেল মালিকরা সেই সমস্ত পর্যটকদের আশ্বস্ত করার যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন। বলেন, ‘অনেকেই নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। আমরা তাঁদের আশ্বস্ত করে বলছি, চিন্তার কোনও কারণ নেই। কাশ্মীরের মাটিতে পর্যটকরা বরাবরই সুরক্ষিত থেকেছেন। নব্বইয়ের দশকে উপত্যকাজুড়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেও পর্যটকদের সঙ্গে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।’
কাশ্মীরের জনপ্রিয় ‘স্কিইং ডেস্টিনেশন’ গুলমার্গে আগামী দু’মাসের জন্য সব হোটেল এখনই বুক হয়ে গিয়েছে। স্থানীয় এক হোটেলমালিক বলেন, ‘এখানকার সব হোটেল বুক। পহেলগাঁওয়ের অবস্থাও এক।’