পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
নিমুচের মহিলা থানার ইন-চার্জ অনুরাধা গিরওয়াল বলেছেন, ‘অত্যন্ত ভয়ানক ঘটনা। নির্যাতিতা কনস্টেবল পাঁচজনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। তাদের মধ্যে দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি তিনজনের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।’ বিরোধীরা এই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছে। কংগ্রেস সহ একাধিক বিরোধীদলের অভিযোগ, বিজেপির শাসনে আইন-শৃঙ্খলার চূড়ান্ত অবনতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত এই গণধর্ষণকাণ্ড। রাজ্যে মহিলা পুলিসকর্মীও আর নিরাপদ নন! ওই কনস্টেবল আগে নিমুচে কর্মরত ছিলেন। এখন তিনি ইন্দোরের একটি থানায় যোগ দিয়েছেন।
পুলিস সূত্রে খবর, নিমুচে থাকার সময়ই ফেসবুকে এক যুবকের আলাপ হয় ওই কনস্টেবলের। পরে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে উঠলে হোয়াটসঅ্যাপে দু’জনের কথাবার্তা চলতে থাকে। গত এপ্রিল মাস থেকেই দু’জনের এই সম্পর্ক। চলতি মাসের প্রথমে ওই যুবকের ভাইয়ের জন্মদিন ছিল। সেই অনুষ্ঠানে কনস্টেবলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল সে। সেই আমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়েই তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরতে হয় তাঁকে। নির্যাতিতা কনস্টেবল পুলিসকে জানিয়েছেন, জন্মদিনের পার্টি চলাকালীনই ওই যুবক তাঁকে প্রথম ধর্ষণ করে। তাঁর অজান্তে ভিডিও করা হয়। কিছু পরে ওই যুবকের ভাই তাঁর উপর চড়াও হয়ে যৌন নির্যাতন চালায়। তিনি পার্টি ছেড়ে চলে আসতে চাইলে আটকে রাখে বাড়ির লোকজন। তার পরেই অনুষ্ঠানে আসা ওই যুবকের এক আত্মীয় তাঁকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ। এখানেই শেষ নয়, কনস্টেবলকে ভিডিওটি দেখিয়ে পরিবারের লোকেরা শাসায়—বাইরে মুখ খুললে চিরতরের জন্য মুখ বন্ধ করে দেওয়া হবে।