রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
অন্যদিকে, বেসরকারি হাসপাতালে করোনার ভ্যাকসিন কোটা সম্ভবত কমিয়ে দিতে চায় মোদি সরকার। খোদ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ ভাই মাণ্ডব্যর এক মন্তব্যে উঠছে এই সওয়াল। সংসদে ভ্যাকসিন সংক্রান্ত প্রশ্ন করেছিলেন বিজেপির এমপি তথা গুজরাতের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী সুশীল মোদি। তারই জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, সরকার রাজ্যকে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিচ্ছে। তার জন্য ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারক সংস্থার থেকে কেন্দ্র উৎপাদনের ৭৫ শতাংশ কিনছে। বাকিটা কিনছে প্রাইভেট হাসপাতাল। যেসব নাগরিক পয়সা খরচ করে ভ্যাকসিন লাগাতে চান, তাঁরা প্রাইভেটে যেতে পারেন। যদিও প্রাইভেট হাসপাতালে গত এক মাসে আমরা লক্ষ করে দেখেছি যে, ৭থেকে ৯ শতাংশ ভ্যাকসিন ব্যবহার হচ্ছে না। পড়ে থাকছে। তাই প্রাইভেটে যে ভ্যাকসিন ব্যবহার হচ্ছে না, তা সরকারি কোটায় দেওয়া হতে পারে। তাহলে দেশের অনেক মানুষ টিকা পেতে পারে। স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, মন্ত্রী একথা বলেছেন বটে, তবে এখনই প্রাইভেট হাসপাতালকে ২৫ শতাংশ ভ্যাকসিন বিক্রির সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই। তবে যতই হোক, খোদ মন্ত্রীর মন্তব্য! তাই মন্ত্রক পড়ে গিয়েছে বিভ্রান্তিতে। সরকারিভাবে কোনও মন্তব্য করতে চাইছে না।