কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত এপ্রিল-মে মাসে ভারতে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ তুঙ্গে পৌঁছয়। সেই সময়ই গম্ভীরের বিরুদ্ধে করোনার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ফ্যাবিফ্লুর বিরাট পরিমাণে মজুতের অভিযোগ ওঠে। গত এপ্রিলে দিল্লিতে তাঁর সংসদীয় এলাকায় তিনি বিনামূল্যে ওই ওষুধ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। গম্ভীরকে এব্যাপারে অনুমতি দেওয়ার জন্য ড্রাগ নিয়ামক সংস্থার তীব্র সমালোচনা করেছিল দিল্লি হাইকোর্ট। এরপরই তাঁর বিরুদ্ধে যাতে কোনও আইনি ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তার আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন গম্ভীর। আদালতে এদিন বিজেপি সাংসদের আইনজীবী বলেন, তাঁর মক্কেল জনপ্রতিনিধি। তাই জনহিতে এই কাজ করেছেন। তিনি পরিস্থিতির শিকার। তবে, তাতে সন্তুষ্ট হয়নি আদালত। বিচারপতি শাহ বলেন, ‘প্রত্যেক বিষয়ের একটা নিয়ম রয়েছে। জনপ্রতিনিধিকেও তা মানতে হয়।’ এরপরেই আদালত গম্ভীরকে কোনও আইনি সুরক্ষা দেওয়া হবে না বলে জানায়। শেষপর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট থেকে আবেদন প্রত্যাহার করে নেন বিজেপি সাংসদের আইনজীবী।