গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
মহিলা অধিকার রক্ষা সংগঠন ‘পিঞ্জরা তোড়’-এর সদস্য তথা জেএনইউ-এর ছাত্রী দেবাঙ্গনা ও নাতাশা এবং জামিয়ার ছাত্র আসিফকে ২০২০ সালের মে মাসে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। দিল্লি হিংসার ঘটনায় মূলচক্রী হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছিল তাঁদের। নিম্ন আদালত এই তিনজনকে জামিন দিতে অস্বীকার করেছিল। নিম্ন আদালতের রায় খারিজ করে এদিন এই তিন পড়ুয়ার জামিন মঞ্জুর করল দিল্লি হাইকোর্টের দুই সদস্যের বেঞ্চ। পাশাপাশি, এই তিন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন (ইউএপিএ) প্রয়োগের ইস্যুতেও করা প্রতিক্রিয়া জানাল হাইকোর্ট। আদালত বলে, সন্ত্রাসবাদের জরুরি চরিত্রগুলিকে সঠিকভাবে অনুধাবন করতে হবে। এত গা ছাড়া মানসিকতা নিয়ে যেখানে সেখানে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইন প্রয়োগ করা যায় না। এই তিনজনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী আইন প্রয়োগের মতো যুক্তিযুক্ত কোনও কিছুই নেই চার্জশিটে। জামিনের শর্ত হিসেবে তিনজনকে পাসপোর্ট জমা রাখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। পাশাপাশি, প্রমাণ লোপাট বা সাক্ষীদের প্রভাবিত করার মতো কাজ থেকেও দূরে থাকতে হবে তাঁদের। দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশ আসার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন জেএনইউ ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশী ঘোষ। তাঁর ট্যুইট, নিছক মতামত পছন্দ না হওয়ার কারণে পড়ুয়াদের জেলে ভরে রাখা যায় না। গণতন্ত্রে এধরনের আচরণ সমর্থনযোগ্য নয়।