শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহ বৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, তা নিয়ে দড়ি টানাটানির জেরে ২০১৯ সালে ভেঙে যায় বিজেপি-শিবসেনা জোট। আদর্শ-নীতিকে দূরে রেখে সরকার গড়তে শিবসেনাকে সমর্থন করে এনসিপি এবং কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী হন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারে। উপমুখ্যমন্ত্রী পদ যায় এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার ভাইপো অজিতের হাতে। কিন্তু, কয়েকমাস যেতে না যেতেই বিভিন্ন ইস্যুতে শরিকি মতবিরোধ প্রকাশ্যে চলে আসে। তার সর্বশেষ নিদর্শন হল, শচীন ভাজে কাণ্ড। তোলাবাজির দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে এনসিপি ও কংগ্রেসের নেতা-মন্ত্রীদের নাম। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন উদ্ধব থ্যাকারে। এই সাক্ষাতের পর শিবসনো সাংসদ সঞ্জয় রাউত মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন। শিবসেনা সৌজন্য সাক্ষাৎ বললেও, এতে বিজেপি-সেনা মেলবন্ধনের সম্ভাবনা ক্রমশই প্রকট হচ্ছিল।