বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
আদালতে কেন্দ্রীয় সরকার একাধিকবার জানিয়েছে, কয়েকটি বিশেষ কারণে সিবিআই ডিরেক্টর নিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় বৈঠক ডাকা যাচ্ছে না। সেই কারণগুলির মধ্যে অন্যতম ছিল, লোকসভার কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনের কাজে ব্যস্ত, তাই ওই বৈঠক করা যাচ্ছে না। দিল্লি স্পেশাল পুলিশ এস্ট্যাবলিশমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৪৬ অনুযায়ী নিয়ম হল প্রধানমন্ত্রী, লোকসভার বিরোধী দলনেতা এবং সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি একসঙ্গে বৈঠকে আলোচনায় স্থির করেন সিবিআই ডিরেক্টর কে হবেন। সেখানে কয়েকটি নাম নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে জানায় ২ মে নির্বাচনের ফলপ্রকাশের আগে ওই বৈঠক করা যাচ্ছে না। এরপর ২ মে চলে গেলেও কোনও বৈঠক হয়নি। অবশেষে আগামী ২৪ মে বৈঠক ডাকা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেদিনই স্থির হবে নতুন সিবিআই ডিরেক্টর কে হবেন। তিন মাস কোনও পূর্ণ সময়ের ডিরেক্টর না থাকায় তাৎপর্যপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সমস্যা তৈরি হয়। কারণ সিবিআই ডিরেক্টরের ক্ষমতা ও অধিকার অনেক বেশি। অন্তর্বর্তী সময়ের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক সেই কারণেই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন না। রুটিন তদন্ত ছাড়া বাকি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত পূর্ণাঙ্গ সময়ের ডিরেক্টরই নেবেন।
এবার নতুন সিবিআই ডিরেক্টর হওয়ার দৌড়ে ১৯৮৪, ১৯৮৫ এবং ১৯৮৬ সালের আইপিএস অফিসাররাই এগিয়ে। এখনও পর্যন্ত রাকেশ আস্থানা, ওয়াই সি মোদি এবং সুবোধ জয়সওয়ালের নাম সিবিআই ডিরেক্টর হওয়ার চর্চায় আছে। রাকেশ আস্থানা বর্তমানে বিএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল পদে আছেন। ওয়াই সি মোদি ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির প্রধান। আর সুবোধ জয়সওয়াল সিআইএসএফের ডিরেক্টর জেনারেল।