বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পাইকারি মূল্য সূচক সাড়ে ১০ শতাংশ হয়ে যাওয়ায় আশঙ্কা করা হচ্ছে, এর প্রভাব পড়বে খুচরো পণ্যের দামেও। বিশেষ করে বিগত ২০ দিনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নতুন করে লকডাউন শুরু হয়েছে। বহু পণ্যের আনাগোনা আটকে গিয়েছে। গ্রামাঞ্চল থেকে শহরে আসতে পারছে না বহু খাদ্যশস্য, সব্জি, ফল, ডিম, মাছ। সরকারি বিবৃতি অনুযায়ী আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও অশোধিত তেলের দাম হঠাৎ বেড়ে যাওয়া নতুন সঙ্কটের সৃষ্টি করেছে। দেশের একাধিক অঞ্চলে পেট্রলের দাম স্পর্শ করেছে ১০০ টাকা। সোমবার এই রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পরই কেন্দ্রীয় সরকার খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের আনতে রাজ্যগুলিকে ব্যবস্থা নিতে বলেছে। বিশেষ করে ডালের সাপ্লাই ও মজুতদারি নিয়ে রাজ্যগুলি যাতে সতর্ক হয় এবং অভিযান চালায়, সেই নির্দেশিকাও দেওয়া হয়েছে।
একদিকে পাইকারি মূল্যসূচক বাড়ছে, আবার ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ব্যাঙ্কের সুদের হারের পরিবর্তন নিয়েও জল্পনার সৃষ্টি হয়েছে। আগামী বৈঠকে এই দুই সুদের হারের বদল ঘটার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কারণ, ব্যাঙ্কগুলি চাইছে আরও বেশি ঋণের সুবিধা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে। আর তা করতে হলে ফিক্সড ডিপোজিটে কমাতে হবে সুদের হার। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।