কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত বছর পিএম কেয়ার্স তহবিল থেকে ভেন্টিলেটর কিনে পাঞ্জাবকে দিয়েছিল মোদি সরকার। ফরিদকোটের গুরু গোবিন্দ সিং মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালও পিএম কেয়ার্স তহবিলের টাকায় কেনা ৮০টি ভেন্টিলেটর পায়। এক বছর যেতে না যেতেই ৭১টি ভেন্টিলেটর অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অনেক ভেন্টিলেটরই এক দু’ঘণ্টা কাজের পর অকেজো হয়ে পড়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অনেক মেশিন নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। ফরিদকোটের বাবা ফরিদ ইউনিভার্সিটি অব হেল্থ সায়েন্সেসের ভাইস চ্যান্সেলর ডাঃ রাজ বাহাদুর বলেছেন, ‘ভেন্টিলেটরগুলি একেবারেই খারাপ। এগুলি মাঝেমাঝেই বন্ধ হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে আমরা এগুলির ব্যবহার বন্ধ করেছি।’
তবে করোনার সময়ে এই অকেজো ভেন্টিলেটরগুলিই সারানোর কাজ শুরু করেছে পাঞ্জাব সরকার। রাজ্যের মুখ্যসচিব বিনি মহাজন এগুলি সারানোর জন্য ইঞ্জিনিয়ার এবং টেকনিশিয়ান নিয়োগের ছাড়পত্র দিয়েছেন। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় সরকার পাঞ্জাবকে ২৫ কোটি টাকায় ২৫০টি ভেন্টিলেটর দিয়েছিল। কিছু মেশিন স্বাস্থ্যদপ্তরের অফিসে প্যাকেট না খোলা অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কিছু অকেজো। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশের চিকিৎসকদের অভিজ্ঞতাও আলাদা নয়। রাজ্যের সবচেয়ে বড় সরকারি হাসপাতাল হামিদিয়া হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানিয়েছেন, পিএম কেয়ার্স ফান্ডে কেনা ভেন্টিলেটরগুলি চাপ নিতে পারছে না। হঠাৎ হঠাৎ নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাই মেশিনগুলি বদলানোর আর্জি জানিয়ে চিকিৎসকেরা হাসপাতালের সুপারকে চিঠি দিয়েছেন। রাজ্য সরকার অবশ্য দাবি করেছে, মেশিনগুলিতে কোনও গলদ নেই।