কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন মুরলীধরন ট্যুইটারে লেখেন, ‘সৌম্যা সন্তোষের পরিবারের সঙ্গে কথা বলে আমারা গভীর সমবেদনা জানিয়েছি। তাঁদের যাবতীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।’ ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে শোকপ্রকাশ করেছে ইজরায়েলও। ভারতে নিযুক্ত ইজরায়েলের রাষ্ট্রদূত রন মালকা এদিন সৌম্যার পরিজনদের সঙ্গে কথা বলেন। পরে স্বামী ও ছেলের সঙ্গে সৌম্যার একটি ছবি পোস্ট করে ট্যুইটারে তিনি লেখেন, ‘ইজরায়েল সরকারের তরফে আমি সৌম্যার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। বিশেষ করে সদ্য মা-হারা ওঁর ৯ বছরের ছেলে অ্যাডনের জন্য আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত। এত কম বয়সে ছেলেটা মাকে হারাল। ওকে দেখে আমার ছোট্ট মোজেসের কথা মনে পড়ছে। ২৬/১১ মুম্বই হামলায় সেও তার বাবা-মাকে হারিয়েছিল। ভগবান ওদের এই শোক সামলে ওঠার সাহস ও শক্তি দিক।’
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, এক ইজরায়েলি পরিবারে কাছে ২০১৪ থেকে গৃহপরিচারিকার কাজ করতেন সৌম্যা। তাঁর দেওর সাজি একটি ওয়েবসাইটকে জানিয়েছেন, ঘটনার দিন বাড়ির বাইরে এসে কেরলে থাকা স্বামী সন্তোষের সঙ্গে সৌম্যা ভিডিও কলে কথা বলছিলেন। তখনই আচমকা হামাস জঙ্গিগোষ্ঠীর ছোড়া রকেট সেখানে আছড়ে পড়ে। তিনি বলেন, ‘ভিডিও কলে আমার দাদা শুধু বিকট একটা আওয়াজ শুনতে পেয়েছিল। তারপরই ফোন কেটে যায়। আমরা তড়িঘড়ি সেখানকার পরিচিতদের সঙ্গে যোগাযোগ করে হামলার খবর জানতে পারি।’
সম্প্রতি ইজরায়েল ও প্যালেস্তাইনের মধ্যে যুদ্ধের উত্তাপ অনেকটাই বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দু’পক্ষই পরস্পরের দিকে কয়েকশো রকেট ছুড়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দাবি, ইজরায়েলের ছোড়া রকেটে তাদের মোট ৪৩ জন নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। যাদের মধ্যে ১৩ শিশু এবং তিনজন মহিলা রয়েছেন। এছাড়াও কম-বেশি ৩০০ জন জখম হয়েছেন।