বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এখানেই থেমে থাকেননি অর্থনীতিবিদ সুব্রহ্মণ্যম। পশ্চিমবঙ্গের সাম্প্রতিক ভোটে কমিউনিস্টদের বিপর্যয় নিয়েও সমালোচনা করেছেন তিনি। বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রাজ্যের হৃত মানবাধিকার ফেরানোর আর্জি জানিয়েছেন বিজেপির এই বর্ষীয়ান নেতা। তাঁর ট্যুইট, ‘১৯৬৯ সাল থেকে রাজ্যে মানবাধিকারের ইতিহাসে যে অবক্ষয় হয়েছে, তা বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে সংশোধন করতে হবে। কলকাতা থেকে আমি স্ট্যাটিটিক্সে স্নাতকোত্তর পাশ করেছি। তাই জানি, সিপিএম কীভাবে সংস্কৃতি মনস্ক বাঙালির উপর নির্যাতন চালিয়েছে।’ সুব্রহ্মণ্যম স্বামী নরেন্দ্র মোদির অতিবড় সমালোচক। একাধিকবার চীনের সমালোচনাও করেছেন। এদিন তিনি লেখেন, ‘বর্তমানে আমরা যুদ্ধের মতো তিনটি পরিস্থিতির মুখোমুখি— অর্থনীতি, চীন এবং করোনা মহামারী।’ করোনা মহামারীতে দেশে মৃত্যু-মিছিল অব্যাহত। যার প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনীতিতে। গত বছর করোনা মোকাবিলায় লকডাউন ঘোষণা জারি করেছিল মোদি সরকার। অর্থনীতিতে তার জোর ধাক্কা লাগে। আনলক পর্ব থেকে ধীরে ধীরে অর্থনীতি স্বাভাবিক হতে শুরু করলেও ভারতের অর্থনীতি পুরোপুরি সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। এর মধ্যে দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে।
সার্বিকভাবে লকডাউন ঘোষণা না হলেও সংক্রমণ রোধে বিভিন্ন রাজ্য লকডাউন ঘোষণা করেছে। যার জেরে দেশের অর্থনীতির আকাশে কালো মেঘ দেখা দিচ্ছে। ইতিমধ্যে রেটিং সংস্থাগুলি ভারতের অর্থনীতির পূর্বাভাস কমাতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে ধুঁকতে থাকা অর্থনীতিকে খাদ থেকে টেনে তোলাই সরকারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। আর তার উপরই নির্ভর করছে দেশের ভবিষ্যৎ।