পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এভাবে একটি রাজ্যে একক গরিষ্ঠতায় জয়ী হয়েও দলের অন্দরের টানাপোড়েনে মুখ্যমন্ত্রী বাছাই সম্ভব না হওয়া বিজেপির অন্দরের গোলমালকে প্রকট করে দিয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও রীতিমতো ধর্মসঙ্কটে। কারণ, স্বাভাবিক নিয়মে সর্বানন্দ সোনেওয়ালের নেতৃত্বেই আবার দ্বিতীয়বারের জন্য সরকার গঠন হওয়ার কথা। কারণ, তিনি ছিলেন গত পাঁচ বছরের মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর নেতৃত্বেই দল আবার জয়ী হয়েছে। অথচ এবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রধান দাবিদার অর্থমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। কারণ একটাই। বিজেপির অসম শাখায় এখন কংগ্রেস থেকে আসা হিমন্ত বিশ্বশর্মাই শক্তিশালী নেতা। তাঁর সাংগঠনিক ক্ষমতায় দল জয়লাভ করেছে বলে তাঁর অনুগামীদের দাবি। এবার তাই তাঁর অনুগামী বিজেপি বিধায়কদের পক্ষ থেকে দলের শীর্ষ নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে, বিশ্বশর্মাকেই মুখ্যমন্ত্রী করতে হবে। কিন্তু জয়ী মুখ্যমন্ত্রীকে সরিয়ে দিয়ে দলের বিধায়কদের চাপে আর এক নেতাকে মুখ্যমন্ত্রী করলে ভুল বার্তা যাবে বলে চিন্তিত দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। এই কারণেই শনিবার সকাল থেকে সারাদিন দলের সভাপতি জগৎ প্রকাশ নাড্ডার সঙ্গে বৈঠকে বসেন ওই দুই নেতা। বৈঠকের পর হিমন্ত বিশ্বশর্মা বলেছেন, রবিবার গুয়াহাটিতে পরিষদীয় দলের বৈঠক হতে পারে। সেখানেই সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত হবে।